মানুষের হাত-পা বা ত্বকের কী মুখ গজাবে? এসব কিভাবে মানুষের কৃতকর্মের জবাব দেবে?
.
এটা হাস্যকর কথা যে, হাত-পা, চোখ-মুখের মুখ গজাবে। কারণ মুখের আবার মুখ গজাবে কি করে? তাহলে সেই মুখের তো আরেকটি মুখ গজানো কী উচিত না? মুখ তো আর জিহ্বা-দাঁত, মাড়ি ব্যতীত কথা বলতে পারে না। তাহলে হাত, পা, ত্বক, চোখের কী এমন জিহ্বা-দাঁত-মাড়ি গজাবে? হাস্যকর। অবশ্যই না।
.
কারণ বর্তমানে এমন অনেক কিছুই আছে যা যেমনঃ মোবাইল ফোন, যার মুখ/জিহ্বা-দাঁত কিছুই নেই, তবুও স্পষ্ট কথা বলে। আবার, ফোনের কোনো কানও নেই, তবুও কত স্পষ্ট করে শ্রবণ করে তা রেকর্ড করে থাকে। এটা যদি পার্থিব দুনিয়ার একটা সৃষ্টির জন্য যদি সম্ভব হতে পারে; তাহলে স্রষ্টার জন্য কিভাবে অসম্ভব হবে যে হাত, পা, ত্বক এর জিহ্বা-দাঁত-মাড়ী ব্যতীত কিয়ামতের দিন কথা বলতে পারবে না?
.
কিংবা এভাবেও ব্যাখ্যা করা যেতে পারে যে, আগুনের দা-দা শব্দ, পানির কলকল শব্দ, বাতাসের শনশন শব্দ, বৃষ্টির রিমঝিম, নূপুরের নিক্বণ ইত্যাদি শব্দ। প্রতিটা শব্দই বিভিন্ন রূপে প্রকাশ পায়, প্রতিটা শব্দই ভিন্ন ভিন্ন অর্থ প্রকাশ করে, কোনো শব্দটি আনন্দের, কোনোটি আবার আবেগ-অনুভূতি বা ভয়ঙ্কর ভাবার্থও হয়। তদ্রুপ, আল্লাহও কিয়ামতের দিন হাত-পা ও ত্বককেও তেমনই পাপ ও পুণ্যের ভাব প্রকাশের জন্য ভিন্ন-ভিন্ন শব্দ দিয়ে সৃষ্টি করবেন; কারণ এটা তার জন্য অবশ্যই সহজ।
.
যারা কুকুর, বিড়াল বা টিয়া-ময়না ইত্যাদি পশুপাখি পোষে, তারা তাদের নড়াচড়া, এদিক-ওদিক করতেই ওদের ভাষা বা ওদের মনের ভাব বোঝদে পারে। তাহলে যেই স্রষ্টা মানুষ সৃষ্টি করেছেন, মানুষের চোখ, কান, নাক, হাত-পা, ত্বক সৃষ্টি করেছেন, তিনি কী ওদের ভাষা বা ভাব বোঝবেন না তা কি কখনও যৌক্তিক হতে পারে?
.
আরও অনেকভাবেই হতে পারে, যেমনঃ বর্তমান প্রযুক্তি খুব উন্নত। এখন যদি কেউ কাউকে রিভলবার দিয়ে খুন করে, তাহলে তার আগুলের ছাপ দিয়ে অপরাধী সনাক্ত করা সম্ভব হচ্ছে। অর্থাৎ, উক্ত ব্যক্তির হাতই তার কর্মের সাক্ষী হিসেবে আদালতে উপস্থিত হচ্ছে। তদ্রুপ, আল্লাহরও বিচার দিবসের 'আদালত' এ এসব হাত-পা-ত্বককে তেমনই ব্যক্তির পক্ষ বা বিপক্ষে সাক্ষ্য হিসেবে কী উপস্থিত করাটা অযৌক্তিক হবে?
.
এটা হাস্যকর কথা যে, হাত-পা, চোখ-মুখের মুখ গজাবে। কারণ মুখের আবার মুখ গজাবে কি করে? তাহলে সেই মুখের তো আরেকটি মুখ গজানো কী উচিত না? মুখ তো আর জিহ্বা-দাঁত, মাড়ি ব্যতীত কথা বলতে পারে না। তাহলে হাত, পা, ত্বক, চোখের কী এমন জিহ্বা-দাঁত-মাড়ি গজাবে? হাস্যকর। অবশ্যই না।
.
কারণ বর্তমানে এমন অনেক কিছুই আছে যা যেমনঃ মোবাইল ফোন, যার মুখ/জিহ্বা-দাঁত কিছুই নেই, তবুও স্পষ্ট কথা বলে। আবার, ফোনের কোনো কানও নেই, তবুও কত স্পষ্ট করে শ্রবণ করে তা রেকর্ড করে থাকে। এটা যদি পার্থিব দুনিয়ার একটা সৃষ্টির জন্য যদি সম্ভব হতে পারে; তাহলে স্রষ্টার জন্য কিভাবে অসম্ভব হবে যে হাত, পা, ত্বক এর জিহ্বা-দাঁত-মাড়ী ব্যতীত কিয়ামতের দিন কথা বলতে পারবে না?
.
কিংবা এভাবেও ব্যাখ্যা করা যেতে পারে যে, আগুনের দা-দা শব্দ, পানির কলকল শব্দ, বাতাসের শনশন শব্দ, বৃষ্টির রিমঝিম, নূপুরের নিক্বণ ইত্যাদি শব্দ। প্রতিটা শব্দই বিভিন্ন রূপে প্রকাশ পায়, প্রতিটা শব্দই ভিন্ন ভিন্ন অর্থ প্রকাশ করে, কোনো শব্দটি আনন্দের, কোনোটি আবার আবেগ-অনুভূতি বা ভয়ঙ্কর ভাবার্থও হয়। তদ্রুপ, আল্লাহও কিয়ামতের দিন হাত-পা ও ত্বককেও তেমনই পাপ ও পুণ্যের ভাব প্রকাশের জন্য ভিন্ন-ভিন্ন শব্দ দিয়ে সৃষ্টি করবেন; কারণ এটা তার জন্য অবশ্যই সহজ।
.
যারা কুকুর, বিড়াল বা টিয়া-ময়না ইত্যাদি পশুপাখি পোষে, তারা তাদের নড়াচড়া, এদিক-ওদিক করতেই ওদের ভাষা বা ওদের মনের ভাব বোঝদে পারে। তাহলে যেই স্রষ্টা মানুষ সৃষ্টি করেছেন, মানুষের চোখ, কান, নাক, হাত-পা, ত্বক সৃষ্টি করেছেন, তিনি কী ওদের ভাষা বা ভাব বোঝবেন না তা কি কখনও যৌক্তিক হতে পারে?
.
আরও অনেকভাবেই হতে পারে, যেমনঃ বর্তমান প্রযুক্তি খুব উন্নত। এখন যদি কেউ কাউকে রিভলবার দিয়ে খুন করে, তাহলে তার আগুলের ছাপ দিয়ে অপরাধী সনাক্ত করা সম্ভব হচ্ছে। অর্থাৎ, উক্ত ব্যক্তির হাতই তার কর্মের সাক্ষী হিসেবে আদালতে উপস্থিত হচ্ছে। তদ্রুপ, আল্লাহরও বিচার দিবসের 'আদালত' এ এসব হাত-পা-ত্বককে তেমনই ব্যক্তির পক্ষ বা বিপক্ষে সাক্ষ্য হিসেবে কী উপস্থিত করাটা অযৌক্তিক হবে?
No comments:
Post a Comment