#প্রেম হচ্ছে এটা,
যখন হযরত খাদিজা (রাযিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা) তাঁর সমস্ত সম্পদ দ্বীনের স্বার্থে উৎসর্গ করে দিয়েছিলেন সেই ব্যক্তির জন্য যাকে তিনি ভালোবাসেন।
.
#প্রেম হচ্ছে এটা,
যখন রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) একই পাত্রের ঠিক সেই স্থানে ঠোঁট লাগিয়ে পান করতেন, পাত্রের যেই স্থান থেকে হযরত আয়েশা (রাযিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা) ঠোঁট লাগিয়ে পান করতেন।
.
#ভালোবাসা হচ্ছে এটা,
যখন রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) দৌড় প্রতিযোগিতায় হযরত আয়েশা (রাযিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা) -কে পরাজিত করে বলেছিলেন, “এটা আগেরবারের হারের বদলা”।
.
#ভালোবাসা হচ্ছে এটা,
যখন হযরত যায়নাব (রাযিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা) তিনার স্বামী রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর জন্য সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ উৎসর্গ করেছিলেন।
.
প্রকৃত #ভালোবাসা রোমান্স, দামী রেস্টুরেন্টে একসাথে রাতে খাওয়া, সমুদ্রের তীর ধরে হাঁটা -এসবের উপর নির্ভর করে না।
.
হযরত রাসূলে করীম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন: ‘মুসলিমের জন্য তাকওয়ার পর সবচেয়ে উত্তম জিনিস হচ্ছে- নেককার চরিত্রবতী স্ত্রী। এমন স্ত্রী যে স্বামীর আদেশ মেনে চলে, স্বামী তার প্রতি তাকালে সন্তুষ্ট হয়ে যায় এবং স্বামী কোনো বিষয়ে কসম দিলে, সে তা পূরণ করে। আর স্বামীর অনুপস্থিতে তারা নিজের ও স্বামীর ধন সম্পত্তির ব্যাপারে স্বামীর কল্যাণকামী হয়।’ [ইবনে মাযাহ]
.
ইসলাম স্বামী স্ত্রীর জীবনকে এক উত্তম প্রেম ভালোবাসার মাধুর্যপূর্ণ ভাবধারায় সজ্জীত দেখতে চায়। তাই কুরআন ও সুন্নাহ অনুযায়ী স্বামীর যেমন স্ত্রীর প্রতি কোমল হতে হবে, তেমনি স্ত্রীরও স্বামীর প্রতি অনুগত হতে হবে, তাকে সেভাবে ভালোবাসতে হবে, তার কল্যাণ ও সুখের জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে হবে।
.
তাই স্বামী স্ত্রীর কর্তব্য হচ্ছে আল্লাহর দীন পালনের জন্য ইবাদত বন্দেগীর পথে একে অপরকে নিঃস্বার্থভাবে সাহায্য করা। যে স্বামী স্ত্রী আল্লাহ পাকের ইবাদতে পরস্পরকে সাহায্য সহযোগিতা করে, আল্লাহ পাক তাদের ওপর তার রহমত ও করুণা বর্ষণ করেন। ইসলামের ফরয ওয়াজিব ইবাদতে একজন আরেক জনকে প্রস্তুত ও উদ্বুদ্ধ করবে। এ হচ্ছে প্রত্যেকেরই দীনী কর্তব্য। কিন্তু তা ছাড়াও সুন্নাত এবং নফল ইবাদতের জন্যেও তা করা ইসলামের দৃষ্টিতে স্বামী স্ত্রীর পারস্পরিক কল্যাণকামিতা।
যখন হযরত খাদিজা (রাযিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা) তাঁর সমস্ত সম্পদ দ্বীনের স্বার্থে উৎসর্গ করে দিয়েছিলেন সেই ব্যক্তির জন্য যাকে তিনি ভালোবাসেন।
.
#প্রেম হচ্ছে এটা,
যখন রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) একই পাত্রের ঠিক সেই স্থানে ঠোঁট লাগিয়ে পান করতেন, পাত্রের যেই স্থান থেকে হযরত আয়েশা (রাযিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা) ঠোঁট লাগিয়ে পান করতেন।
.
#ভালোবাসা হচ্ছে এটা,
যখন রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) দৌড় প্রতিযোগিতায় হযরত আয়েশা (রাযিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা) -কে পরাজিত করে বলেছিলেন, “এটা আগেরবারের হারের বদলা”।
.
#ভালোবাসা হচ্ছে এটা,
যখন হযরত যায়নাব (রাযিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা) তিনার স্বামী রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর জন্য সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ উৎসর্গ করেছিলেন।
.
প্রকৃত #ভালোবাসা রোমান্স, দামী রেস্টুরেন্টে একসাথে রাতে খাওয়া, সমুদ্রের তীর ধরে হাঁটা -এসবের উপর নির্ভর করে না।
.
হযরত রাসূলে করীম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন: ‘মুসলিমের জন্য তাকওয়ার পর সবচেয়ে উত্তম জিনিস হচ্ছে- নেককার চরিত্রবতী স্ত্রী। এমন স্ত্রী যে স্বামীর আদেশ মেনে চলে, স্বামী তার প্রতি তাকালে সন্তুষ্ট হয়ে যায় এবং স্বামী কোনো বিষয়ে কসম দিলে, সে তা পূরণ করে। আর স্বামীর অনুপস্থিতে তারা নিজের ও স্বামীর ধন সম্পত্তির ব্যাপারে স্বামীর কল্যাণকামী হয়।’ [ইবনে মাযাহ]
.
ইসলাম স্বামী স্ত্রীর জীবনকে এক উত্তম প্রেম ভালোবাসার মাধুর্যপূর্ণ ভাবধারায় সজ্জীত দেখতে চায়। তাই কুরআন ও সুন্নাহ অনুযায়ী স্বামীর যেমন স্ত্রীর প্রতি কোমল হতে হবে, তেমনি স্ত্রীরও স্বামীর প্রতি অনুগত হতে হবে, তাকে সেভাবে ভালোবাসতে হবে, তার কল্যাণ ও সুখের জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে হবে।
.
তাই স্বামী স্ত্রীর কর্তব্য হচ্ছে আল্লাহর দীন পালনের জন্য ইবাদত বন্দেগীর পথে একে অপরকে নিঃস্বার্থভাবে সাহায্য করা। যে স্বামী স্ত্রী আল্লাহ পাকের ইবাদতে পরস্পরকে সাহায্য সহযোগিতা করে, আল্লাহ পাক তাদের ওপর তার রহমত ও করুণা বর্ষণ করেন। ইসলামের ফরয ওয়াজিব ইবাদতে একজন আরেক জনকে প্রস্তুত ও উদ্বুদ্ধ করবে। এ হচ্ছে প্রত্যেকেরই দীনী কর্তব্য। কিন্তু তা ছাড়াও সুন্নাত এবং নফল ইবাদতের জন্যেও তা করা ইসলামের দৃষ্টিতে স্বামী স্ত্রীর পারস্পরিক কল্যাণকামিতা।
No comments:
Post a Comment