কুরবানীর বিধান কি ইব্রাহিম (আঃ) থেকে এসেছে?
জবাবে বলা যায় যে, আমরা অনেকেই মনে করি কুরবানীর বিধান পেয়েছি ইব্রাহিম (আঃ) এর মাধ্যমে তার আগে এই বিধান ছিলো না। এটা তাদের জানাতে ভুল। সঠিক হলো, কুরবানীর বিধান সব যুগেই ছিল তবে পূর্ণতা পায় হযরত ইব্রাহীম (আঃ) এর মাধ্যমে। মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন,
আমি প্রত্যেক সম্প্রদায়ের জন্য কুরবানীর বিধান দিয়েছি; যাতে আমি তাদেরকে জীবনোপকরণ সবরূপ যে সব চতুষ্পদ জন্তু দিয়েছি সেগুলির উপর আল্লাহর নাম উচ্চারণ করে। তোমাদের উপাস্য একমাত্র উপাস্য। সুতরাং তোমরা তাঁরই নিকট আত্মসমর্পণ কর। আর সুসংবাদ দাও বিনীতগণকে; যাদের হৃদয় ভয়ে কম্পিত হয় আল্লাহর নাম স্মরণ করা হলে, যারা তাদের বিপদ-আপদে ধৈর্যধারণ করে, নামায কায়েম করে এবং আমি তাদেরকে যে রুযী দিয়েছি তা হতে ব্যয় করে। (সূরা হজ্জ্ব আয়াত ৩৪-৩৫)
জবাবে বলা যায় যে, আমরা অনেকেই মনে করি কুরবানীর বিধান পেয়েছি ইব্রাহিম (আঃ) এর মাধ্যমে তার আগে এই বিধান ছিলো না। এটা তাদের জানাতে ভুল। সঠিক হলো, কুরবানীর বিধান সব যুগেই ছিল তবে পূর্ণতা পায় হযরত ইব্রাহীম (আঃ) এর মাধ্যমে। মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন,
আমি প্রত্যেক সম্প্রদায়ের জন্য কুরবানীর বিধান দিয়েছি; যাতে আমি তাদেরকে জীবনোপকরণ সবরূপ যে সব চতুষ্পদ জন্তু দিয়েছি সেগুলির উপর আল্লাহর নাম উচ্চারণ করে। তোমাদের উপাস্য একমাত্র উপাস্য। সুতরাং তোমরা তাঁরই নিকট আত্মসমর্পণ কর। আর সুসংবাদ দাও বিনীতগণকে; যাদের হৃদয় ভয়ে কম্পিত হয় আল্লাহর নাম স্মরণ করা হলে, যারা তাদের বিপদ-আপদে ধৈর্যধারণ করে, নামায কায়েম করে এবং আমি তাদেরকে যে রুযী দিয়েছি তা হতে ব্যয় করে। (সূরা হজ্জ্ব আয়াত ৩৪-৩৫)
No comments:
Post a Comment