নিজেদের মত কে সঠিক প্রমানের জন্য কোরআনের যে মনগড়া কেউ অনুবাদ করতে পারে তা তথাকথিত নামধারী হাদিস অস্বিকারকারি আহলে কোরআনদের না দেখলে জানতাম ই না।
জনাব তুহিন ফারুকি সাহেব ও তার ব্যতিক্রম নন।
তিনি তার মত কে সঠিক প্রমানের জন্য কোরআনের #ছাক্ক শব্দটার মনগড়া অনুবাদ করেছেন।
তিনি #ছাক্ক শব্দের অর্থ করেছেন সংকাটাপন্ন অথচ ছাক্ক শব্দের সঠিক অর্থ হল #পায়ের গোছা।
এতদিন তারা চিল্লাফাল্লা করছিলো যে সিজদা মানে শুধু মানিয়া নেয়া।
যখনি তাদের সামনে ৬৮:৪২ দেয়া হল।
.
গোছা পর্যন্ত পা খোলার দিনের কথা স্মরণ কর, সেদিন তাদেরকে সেজদা করতে আহবান জানানো হবে, অতঃপর তারা সক্ষম হবে না(৬৮:৪২)
সেখানে স্পষ্ট প্রমান হয় সেজদা মানে মস্তক অবনিত করে মাটিয়ে লুটিয়ে পড়া।
তখনি তারা তাদের সুর পাল্টে ফেলল।তারা বলতে লাগলে আয়াতে ছাক্ক মানে পায়ের গোছাকে বুঝানো হয়নি।সেখানে নাকি সংকাটাপন্ন অবস্হানের কথা বলা হচ্ছে 😝
এবারর আমরা কোরআন থেকে জানবো যে এই #ছাক্ক মানে কি.
সত্য বলতে পবিএ কোরআনে এই ছাক্ব শব্দটা একাধিক কার থাকলেও কোথাও এই শব্দ দারা সংকাটাপন্ন অবস্হান কর বুঝানো হয়নি
প্রত্যেক টা জায়গাতেই পায়ের গোছাকে বুঝানো হয়েছে।
আল্লাহ সংকাটাপন্ন বুঝাতে যে আরবি শব্দ ব্যবহার করেছেন সেটা হল #লিতুদাইয়িকু
পায়ের গোছা=ছাক্ব/ছাকিউ
সংকাটাপন্ন= লিতুদাইয়িুক
সেজদা মানে শুধুই মানিয়া নেয়া হলে
আয়াতে পায়ের গোছার কথা বলার কি দরকান ছিলো
?
.পবিএ কোরআনে যে সব আয়াতে এই ছাক্ব শব্দ টা আছে তা হলো...
.
২৭:৪৪
৩৮:৩৩
৬৮:৪২
৭৫:২৯
.
তাকে বলা হল, এই প্রাসাদে প্রবেশ কর। যখন সে তার প্রতি দৃষ্টিপাত করল সে ধারণা করল যে, এটা স্বচ্ছ গভীর জলাশয়। সে তার #পায়ের_গোছা খুলে ফেলল(২৭:৪৪)
এগুলোকে আমার কাছে ফিরিয়ে আন। অতঃপর সে তাদের #পা ও গলদেশ ছেদন করতে শুরু করল(৩৮:৩৩)
এবং গোছা গোছার সাথে জড়িত হয়ে যাবে(৭৫:২৯)
.
এবার ভালো করে লক্ষ্য করেন
ছাক্ক শব্দ দিয়ে যদি আল্লাহ পায়ের গোছা না বুঝিয়ে সংকাটাপন্ন অবস্হা বুঝাতেন তাহলে আয়াতে কেমন বিদঘুটে অর্থ দাড়াতে। তখন সেটা অপ্রাসংঘিত একটা বাক্য হতো।
.
জনাব তুহিন ফরুকি গংদের প্রতি চ্যালেন্স রইলো পারলে কোরআন থেকে মাএ একটা আয়াত দেখান যেখানে ছাক্ক মানে সংকাটাপন্ন কে বুঝিয়েছেন।যদি দেখাতে পারেন কবে এখনি আপনার মত কে মেনে নিবো।আর যদি না পারেন তবে এই মিথ্যাচার বন্ধ করেন।
.
এবার আসি সেজদার বিষয়ে.
সেজদা মানে শুধুই মানিয়া নেয়া হলে ৬৮:৪২ আয়াতে পায়ের গোছার কথার বলার কি দরকার ছিলো??
আল্লাহহ যেহেতু আয়াতে পায়ের গোছার সাথে সেজদার কথা বলেছেন তাহলে বুঝতে হবে অবশ্যই সেজদা মানে এমন একটা কিছু যা পায়ের গোছার সাথে সম্পৃক্ত।
।
কি কিছু বুৃঝলেন না?
তাহলে একটা ছোট্র উদাহরন দেই.
ধরেন আপনার হাগু আসছে।
আপনি হাগু করতে টয়লেটে গেলেন।টয়লেটে গিয়ে দেখলেন হাই কমোড।
তো জনাব আপনি হাগু করতে চাইলে তো অবশ্যই হাই কমোডের ঢাকনা খুলতে হবে নাকি?
না ঢাকনা না খুলেই হাগু করবেন??
আর যদি আপনি ঢাকনা খুলেন ও তবু আপনি ঢাকনা খুলছেন কেবল হাগু করার জন্য।অবশ্যই আপনি টয়লেটে বিরিয়ানি খাবার জন্য হাইকমোডের ঢাকনা খুলেন নি।
হাগু করার সাথে ঢাকনা খুলার ব্যপার টা ওতোপ্রোতো ভাবে জড়িত।
তদ্রুপ আল্লাহ যখন পায়ের গোছার কথা বলার সাথে সিজদার কথা বলেছেন তখন বুঝতে হবে সিজদা মানে এমন একটা কিছু যা পায়ের গোছার সাথে সম্পৃক্ত কিংবা যা পায়ের কাছাকাছি মস্তক কে নামিয়ে দেয়।
.
অবশেষে আপনাদের বলতে চাই
এমন মিথ্যাচার বন্ধ করুন
আর ভয় করুন সেই আগুনকে যা ইন্ধন হবে পাথর ও মানুষ(৬৬:৬)
.
আর তাদের মধ্যে একদল রয়েছে, যারা বিকৃত উচ্চারণে মুখ বাঁকিয়ে কিতাব পাঠ করে, যাতে তোমরা মনে কর যে, তার কিতাব থেকেই পাঠ করছে। অথচ তারা যা আবৃত্তি করছে তা আদৌ কিতাব নয়। এবং তারা বলে যে, এসব কথা আল্লাহর তরফ থেকে আগত। অথচ এসব আল্লাহর তরফ থেকে প্রেরিত নয়। তারা বলে যে, এটি আল্লাহর কথা অথচ এসব আল্লাহর কথা নয়। আর তারা জেনে শুনে আল্লাহরই প্রতি মিথ্যারোপ করে(৩:৭৮)
.
আল্লাহ আমাদের সবাই কে সঠিক বুঝ দান করুক।
Collected from Prince Shakil Khan
জনাব তুহিন ফারুকি সাহেব ও তার ব্যতিক্রম নন।
তিনি তার মত কে সঠিক প্রমানের জন্য কোরআনের #ছাক্ক শব্দটার মনগড়া অনুবাদ করেছেন।
তিনি #ছাক্ক শব্দের অর্থ করেছেন সংকাটাপন্ন অথচ ছাক্ক শব্দের সঠিক অর্থ হল #পায়ের গোছা।
এতদিন তারা চিল্লাফাল্লা করছিলো যে সিজদা মানে শুধু মানিয়া নেয়া।
যখনি তাদের সামনে ৬৮:৪২ দেয়া হল।
.
গোছা পর্যন্ত পা খোলার দিনের কথা স্মরণ কর, সেদিন তাদেরকে সেজদা করতে আহবান জানানো হবে, অতঃপর তারা সক্ষম হবে না(৬৮:৪২)
সেখানে স্পষ্ট প্রমান হয় সেজদা মানে মস্তক অবনিত করে মাটিয়ে লুটিয়ে পড়া।
তখনি তারা তাদের সুর পাল্টে ফেলল।তারা বলতে লাগলে আয়াতে ছাক্ক মানে পায়ের গোছাকে বুঝানো হয়নি।সেখানে নাকি সংকাটাপন্ন অবস্হানের কথা বলা হচ্ছে 😝
এবারর আমরা কোরআন থেকে জানবো যে এই #ছাক্ক মানে কি.
সত্য বলতে পবিএ কোরআনে এই ছাক্ব শব্দটা একাধিক কার থাকলেও কোথাও এই শব্দ দারা সংকাটাপন্ন অবস্হান কর বুঝানো হয়নি
প্রত্যেক টা জায়গাতেই পায়ের গোছাকে বুঝানো হয়েছে।
আল্লাহ সংকাটাপন্ন বুঝাতে যে আরবি শব্দ ব্যবহার করেছেন সেটা হল #লিতুদাইয়িকু
পায়ের গোছা=ছাক্ব/ছাকিউ
সংকাটাপন্ন= লিতুদাইয়িুক
সেজদা মানে শুধুই মানিয়া নেয়া হলে
আয়াতে পায়ের গোছার কথা বলার কি দরকান ছিলো
?
.পবিএ কোরআনে যে সব আয়াতে এই ছাক্ব শব্দ টা আছে তা হলো...
.
২৭:৪৪
৩৮:৩৩
৬৮:৪২
৭৫:২৯
.
তাকে বলা হল, এই প্রাসাদে প্রবেশ কর। যখন সে তার প্রতি দৃষ্টিপাত করল সে ধারণা করল যে, এটা স্বচ্ছ গভীর জলাশয়। সে তার #পায়ের_গোছা খুলে ফেলল(২৭:৪৪)
এগুলোকে আমার কাছে ফিরিয়ে আন। অতঃপর সে তাদের #পা ও গলদেশ ছেদন করতে শুরু করল(৩৮:৩৩)
এবং গোছা গোছার সাথে জড়িত হয়ে যাবে(৭৫:২৯)
.
এবার ভালো করে লক্ষ্য করেন
ছাক্ক শব্দ দিয়ে যদি আল্লাহ পায়ের গোছা না বুঝিয়ে সংকাটাপন্ন অবস্হা বুঝাতেন তাহলে আয়াতে কেমন বিদঘুটে অর্থ দাড়াতে। তখন সেটা অপ্রাসংঘিত একটা বাক্য হতো।
.
জনাব তুহিন ফরুকি গংদের প্রতি চ্যালেন্স রইলো পারলে কোরআন থেকে মাএ একটা আয়াত দেখান যেখানে ছাক্ক মানে সংকাটাপন্ন কে বুঝিয়েছেন।যদি দেখাতে পারেন কবে এখনি আপনার মত কে মেনে নিবো।আর যদি না পারেন তবে এই মিথ্যাচার বন্ধ করেন।
.
এবার আসি সেজদার বিষয়ে.
সেজদা মানে শুধুই মানিয়া নেয়া হলে ৬৮:৪২ আয়াতে পায়ের গোছার কথার বলার কি দরকার ছিলো??
আল্লাহহ যেহেতু আয়াতে পায়ের গোছার সাথে সেজদার কথা বলেছেন তাহলে বুঝতে হবে অবশ্যই সেজদা মানে এমন একটা কিছু যা পায়ের গোছার সাথে সম্পৃক্ত।
।
কি কিছু বুৃঝলেন না?
তাহলে একটা ছোট্র উদাহরন দেই.
ধরেন আপনার হাগু আসছে।
আপনি হাগু করতে টয়লেটে গেলেন।টয়লেটে গিয়ে দেখলেন হাই কমোড।
তো জনাব আপনি হাগু করতে চাইলে তো অবশ্যই হাই কমোডের ঢাকনা খুলতে হবে নাকি?
না ঢাকনা না খুলেই হাগু করবেন??
আর যদি আপনি ঢাকনা খুলেন ও তবু আপনি ঢাকনা খুলছেন কেবল হাগু করার জন্য।অবশ্যই আপনি টয়লেটে বিরিয়ানি খাবার জন্য হাইকমোডের ঢাকনা খুলেন নি।
হাগু করার সাথে ঢাকনা খুলার ব্যপার টা ওতোপ্রোতো ভাবে জড়িত।
তদ্রুপ আল্লাহ যখন পায়ের গোছার কথা বলার সাথে সিজদার কথা বলেছেন তখন বুঝতে হবে সিজদা মানে এমন একটা কিছু যা পায়ের গোছার সাথে সম্পৃক্ত কিংবা যা পায়ের কাছাকাছি মস্তক কে নামিয়ে দেয়।
.
অবশেষে আপনাদের বলতে চাই
এমন মিথ্যাচার বন্ধ করুন
আর ভয় করুন সেই আগুনকে যা ইন্ধন হবে পাথর ও মানুষ(৬৬:৬)
.
আর তাদের মধ্যে একদল রয়েছে, যারা বিকৃত উচ্চারণে মুখ বাঁকিয়ে কিতাব পাঠ করে, যাতে তোমরা মনে কর যে, তার কিতাব থেকেই পাঠ করছে। অথচ তারা যা আবৃত্তি করছে তা আদৌ কিতাব নয়। এবং তারা বলে যে, এসব কথা আল্লাহর তরফ থেকে আগত। অথচ এসব আল্লাহর তরফ থেকে প্রেরিত নয়। তারা বলে যে, এটি আল্লাহর কথা অথচ এসব আল্লাহর কথা নয়। আর তারা জেনে শুনে আল্লাহরই প্রতি মিথ্যারোপ করে(৩:৭৮)
.
আল্লাহ আমাদের সবাই কে সঠিক বুঝ দান করুক।
Collected from Prince Shakil Khan
No comments:
Post a Comment