আহলে কুরআন (হাদীছ অস্বীকারকারী) এর সাথে কথাপকোথন ::::::: (বিষয় হাদীছ কি অহি)👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇
#আহলে কুরআন : আচ্ছা আপনারা হাদীছ নিয়ে যে সারা দিন লাফালাফি করেন কিন্তু হাদীছ কি অহি?কুরআন থেকে বলবেন!
#আমি :জি হাদীছ অহি।মহান আল্লাহ বলেন,আমি তোমার উপর অবতীর্ণ করেছি কিতাব (কুরআন) এবং হিকমাহ (হাদীছ)। (৪:১১৩)
#আহলে কুরআন : এই আয়াতে হিকমাহ বলতে আল্লাহ হাদীছ বুঝাই নি। বরং হিকমাহ বলতে কুরআনকেই বুঝিয়েছেন।
যেমন, মহান আল্লাহ বলেন: বিজ্ঞানময় (হিকমাহ) কুরআনের কস্বম।(৩৬:২)
#আমি: হা হা হা।সত্যিই হাস্যকর ব্যাখ্যা। তার মানে ৪:১১৩ নং আয়াতে হিকমাহ কথাটি দ্বারা যদি কুরআন বুঝান তাহলে তার অর্থ হবে-- আমি তোমার উপর অবতীর্ণ করেছি কুরআন এবং কুরআন।
"এবং " কখন ব্যবহার করা হয় তা কি আপনার জানা আছে???
১৫:৮৭ আয়াতে মহান আল্লাহ বলেন, আমি তোমাকে দিয়েছি বারবার পঠিত আয়াত এবং মহান গ্রন্থি কুরআনও দান করেছি।
তার মানে আপনাদের ব্যাখা অনুযায়ী এখানে সুরাহ ফাতেহা -ই কুরআন? নিশ্চয়ই না। বরং সুরা ফাতেহা কুরআনের একটি অংশ।
#আহলে কুরআন: ৪:১১৩ আয়াতে আল্লাহ হিকমাহ বলতে কৌশল অর্থে ব্যবহার করেছেন। যেমন মহান আল্লাহ বলেন,
তুমি তোমার রবের দিকো ডাকো হিকমাহ (কৌশল) ও উত্তম কথার মাধ্যমে।(১৬:১২৫)
#আমি : দারুন ভুল ব্যাখ্যা। তাহলে ৩৩:৩৪ আয়াতে মহান আল্লাহ বলেন,
তোমরা স্বরণ কর তোমাদের ঘরে যা পাঠ করা হয় আল্লাহর আয়াত ও হিকমাহ থেকে।
তার মানে হিকমাহ অর্থ যদি কৌশল হয় তাহলে সেটা পাঠ করা হয় কি করে??
এই আয়াত দ্বারা বরং বুঝা গেল শুধু কুরআনই পাঠ করা হতো না হাদীছ ও হতো।
#আহলে কুরআন : হাদীছ যে অহি তা কুরআনের কোন জায়গায় আছে?
কুরআনে এমন কোন দৃষ্টান্ত আছে কি?
#আমি : কেন নাজম ৩-৪ আয়াত পড়েন নি। মহান আল্লাহ বলেন,
এবং তিনি প্রবৃত্তির তাড়নায় কথা বলেন না।তাতো অহীহ যা প্রত্যাদেশ করা হয়।
আর অবশ্যই এমন দৃষ্টান্ত একাধিক বার আছে।
৩:১২৪ আয়াতে মহান আল্লাহ বলেন,
তুমি যখন মুমিনদের বলেছিলে, তোমাদের জন্য তোমাদের জন্য কি যথেষ্ট নয় যে,তোমাদের সাহায্যার্থে তোমাদের রব আকাশ থেকে তিন হাজার মালাইকাহ (ফেরেশতা) পাঠাবেন??
এই আয়াত থেকে বুঝা যায়, আয়াতটি নাযিল হওয়ার পূর্বেই রাসূল্লাহ (সাঃ) জানতেন যে, আল্লাহ মুমিনদের জন্য তিন হাজার মালাইকাহ পাঠাতেন। রাসূল (ছাঃ) এর কাছে কুরআনই শুধু অহি করা হলে, তাহলে এই আয়াত নাযিল হওয়ার আগে কিভাবে জানলেন??
#আহলে কুরআন: পরে কথা হবে।
#আমি: হবে ইংশা আল্লাহ।
তবে অনুরোধ রইল কুরআন যেভাবে রাসূল (ছাঃ) বুঝেছেন, সাহাবিরা যে ভাবে বুঝেছেন।সেই ভাবেই বুঝতে চেষ্টা করুন।
[বি.দ্র: লেখা চলবে।কথাপোকথন টা বুঝানোর জন্য উপমা হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে]
collected from Amit hasan juwel
#আহলে কুরআন : আচ্ছা আপনারা হাদীছ নিয়ে যে সারা দিন লাফালাফি করেন কিন্তু হাদীছ কি অহি?কুরআন থেকে বলবেন!
#আমি :জি হাদীছ অহি।মহান আল্লাহ বলেন,আমি তোমার উপর অবতীর্ণ করেছি কিতাব (কুরআন) এবং হিকমাহ (হাদীছ)। (৪:১১৩)
#আহলে কুরআন : এই আয়াতে হিকমাহ বলতে আল্লাহ হাদীছ বুঝাই নি। বরং হিকমাহ বলতে কুরআনকেই বুঝিয়েছেন।
যেমন, মহান আল্লাহ বলেন: বিজ্ঞানময় (হিকমাহ) কুরআনের কস্বম।(৩৬:২)
#আমি: হা হা হা।সত্যিই হাস্যকর ব্যাখ্যা। তার মানে ৪:১১৩ নং আয়াতে হিকমাহ কথাটি দ্বারা যদি কুরআন বুঝান তাহলে তার অর্থ হবে-- আমি তোমার উপর অবতীর্ণ করেছি কুরআন এবং কুরআন।
"এবং " কখন ব্যবহার করা হয় তা কি আপনার জানা আছে???
১৫:৮৭ আয়াতে মহান আল্লাহ বলেন, আমি তোমাকে দিয়েছি বারবার পঠিত আয়াত এবং মহান গ্রন্থি কুরআনও দান করেছি।
তার মানে আপনাদের ব্যাখা অনুযায়ী এখানে সুরাহ ফাতেহা -ই কুরআন? নিশ্চয়ই না। বরং সুরা ফাতেহা কুরআনের একটি অংশ।
#আহলে কুরআন: ৪:১১৩ আয়াতে আল্লাহ হিকমাহ বলতে কৌশল অর্থে ব্যবহার করেছেন। যেমন মহান আল্লাহ বলেন,
তুমি তোমার রবের দিকো ডাকো হিকমাহ (কৌশল) ও উত্তম কথার মাধ্যমে।(১৬:১২৫)
#আমি : দারুন ভুল ব্যাখ্যা। তাহলে ৩৩:৩৪ আয়াতে মহান আল্লাহ বলেন,
তোমরা স্বরণ কর তোমাদের ঘরে যা পাঠ করা হয় আল্লাহর আয়াত ও হিকমাহ থেকে।
তার মানে হিকমাহ অর্থ যদি কৌশল হয় তাহলে সেটা পাঠ করা হয় কি করে??
এই আয়াত দ্বারা বরং বুঝা গেল শুধু কুরআনই পাঠ করা হতো না হাদীছ ও হতো।
#আহলে কুরআন : হাদীছ যে অহি তা কুরআনের কোন জায়গায় আছে?
কুরআনে এমন কোন দৃষ্টান্ত আছে কি?
#আমি : কেন নাজম ৩-৪ আয়াত পড়েন নি। মহান আল্লাহ বলেন,
এবং তিনি প্রবৃত্তির তাড়নায় কথা বলেন না।তাতো অহীহ যা প্রত্যাদেশ করা হয়।
আর অবশ্যই এমন দৃষ্টান্ত একাধিক বার আছে।
৩:১২৪ আয়াতে মহান আল্লাহ বলেন,
তুমি যখন মুমিনদের বলেছিলে, তোমাদের জন্য তোমাদের জন্য কি যথেষ্ট নয় যে,তোমাদের সাহায্যার্থে তোমাদের রব আকাশ থেকে তিন হাজার মালাইকাহ (ফেরেশতা) পাঠাবেন??
এই আয়াত থেকে বুঝা যায়, আয়াতটি নাযিল হওয়ার পূর্বেই রাসূল্লাহ (সাঃ) জানতেন যে, আল্লাহ মুমিনদের জন্য তিন হাজার মালাইকাহ পাঠাতেন। রাসূল (ছাঃ) এর কাছে কুরআনই শুধু অহি করা হলে, তাহলে এই আয়াত নাযিল হওয়ার আগে কিভাবে জানলেন??
#আহলে কুরআন: পরে কথা হবে।
#আমি: হবে ইংশা আল্লাহ।
তবে অনুরোধ রইল কুরআন যেভাবে রাসূল (ছাঃ) বুঝেছেন, সাহাবিরা যে ভাবে বুঝেছেন।সেই ভাবেই বুঝতে চেষ্টা করুন।
[বি.দ্র: লেখা চলবে।কথাপোকথন টা বুঝানোর জন্য উপমা হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে]
collected from Amit hasan juwel
No comments:
Post a Comment