#আল্লাহু_আকবর
#হিন্দু_কৃতদাস_বর্নপ্রথা
ইসলাম এ পৌত্তলিক / হিন্দু ধর্মের কৃতদাস প্রথা, বর্নপ্রথায় বিশ্বাসী নয়। হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ শুরুই বর্নপ্রথা, কৃতদাস প্রথা দিয়ে মনু ১ঃ১-৩, মনু ৮ঃ৪১৩-৪১৫
#কৃতদাস_দাসী_বেদ
ঋগ্বেদ ৮/৫৬/৩
আমাকে একশত গর্দভ, একশত মেষী (১) এবং একশত দাস প্রদান কর।
ঋগ্বেদ ৬/২৭/৮
গোমিথুন ২ টি গরুর বিনিময়ে স্বাধীন কন্যাকে পিতা বিক্রি করে, তার হবু স্বামী মারা গেলে বাড়ির সবাই তাকে দ্রব্য হিসেবে গ্রহন করে, যেমন দ্রৌপদি।
হে অগ্নি!চয়মানের পুত্র, ঐশ্বর্যশালী সম্রাট অভ্যবর্তীর আমাকে রথ ও রমনী সহকারে বিংশতি গোমিথুন প্রদান করেছেন। পৃথুর বংশধরের এ দান অক্ষয় অর্থাৎ কেউই এর বিলোপ করতে সমর্থ নয়।
মনু সংহিতা ৩ঃ৫৩
কোন কোন পন্ঠিৎ এর মতে, আর্য বিবাহে
বরের কাছ থেকে একজোড়া গরু গ্রহন করা হয় তা শুল্ক।
মনুসংহিতা ৯ঃ৯৭
কন্যাকে বিবাহ করবার জন্য তার অভিভাবক শুল্ক দেওয়ার পর যদি ভাবি বরটি মারা যায়, তা হলে কন্যা যদি অনুমোদন করে, সেই ব্যাক্তির ভ্রাতাকে কন্যাটিকে দান করতে হবে।
[ দ্রৌপদীর মত সকল ভাতাই দ্রব্যের মত গ্রহন করবে, যুধিষ্ঠির যেমন করেছিলেন, ভাই না থাকলে ভ্রাতা না থাকলে সপিন্ডেরা গ্রহন করবে ]
মনু সংহিতা ১ঃ১-৩
ভগবান মনু একাগ্রচিত্তে সুখে উপবিষ্ট, মহর্ষিগন তার সমীপে অভিগমন করে যথাবিধি তার পূজাদি করে বললেন, ভগবন! আপনি চার বর্নের এবং তদনন্তর সম্ভূত সংকীর্ন জাতিগনের সমুদয় ধর্ম আনুপূর্বিক আমাদের বলুন। কারন হে প্রভো! সেই কর্মবিধায়ক অচিন্ত অপরিমেয় অপৌরুষেয় ও সমগ্র বেদশাস্ত্রের কার্য, তত্ত্ব এবং অর্থজ্ঞান বিষয়ে উপদেশ দিতে একমাত্র আপনিই অদ্বিতীয়।
ঋগ্বেদ ১০/৯০/১২
এর মুখ ব্রাহ্মণ হল, দুবাহু রাজন্য হল, যা উরু ছিল তা বৈশ্য হল, দু চরন হতে শুদ্র হল।
মনুসংহিতা ১ঃ৩১
পৃথিব্যাদির লোক সকলের সমৃদ্ধি কামনায় পরমেশ্বর নিজের মুখ, বাহু, উরু ও পাদ থেকে যথাক্রমে ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়,বৈশ্য ও শুদ্র এই চারিটি বর্ন সৃষ্টি করলেন।
মনুসংহিতা ১ঃ৯৮
ব্রাহ্মণদেহের উৎপত্তিমাত্রই ( অর্থাৎ যে ব্রাহ্মণেরা বিদ্যাবত্তাদী গুন নেই, কেবল ব্রাহ্মণ বংশে জন্মগ্রহণ করেছেন, এইরকম ব্রাহ্মণের দেহও) ধর্মের সাক্ষাৎ সনাতন মূর্তি। সেই ব্রাহ্মণবংশসম্ভুত পুরুষ যখন ধর্মানুষ্ঠানযোগ্য হয়ে উঠেন ( অর্থাৎ উপনয়নাদি সংস্কার দ্বারা যখন দ্বিতীয়বার জন্ম হয়), তখন থেকেই ব্রাহ্মণ ব্রহ্মত্বলাভের অর্থাৎ মোক্ষলাভের অধিকারী হন।
মনুসংহিতা ১ঃ৯৯
ব্
#হিন্দু_কৃতদাস_বর্নপ্রথা
ইসলাম এ পৌত্তলিক / হিন্দু ধর্মের কৃতদাস প্রথা, বর্নপ্রথায় বিশ্বাসী নয়। হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ শুরুই বর্নপ্রথা, কৃতদাস প্রথা দিয়ে মনু ১ঃ১-৩, মনু ৮ঃ৪১৩-৪১৫
#কৃতদাস_দাসী_বেদ
ঋগ্বেদ ৮/৫৬/৩
আমাকে একশত গর্দভ, একশত মেষী (১) এবং একশত দাস প্রদান কর।
ঋগ্বেদ ৬/২৭/৮
গোমিথুন ২ টি গরুর বিনিময়ে স্বাধীন কন্যাকে পিতা বিক্রি করে, তার হবু স্বামী মারা গেলে বাড়ির সবাই তাকে দ্রব্য হিসেবে গ্রহন করে, যেমন দ্রৌপদি।
হে অগ্নি!চয়মানের পুত্র, ঐশ্বর্যশালী সম্রাট অভ্যবর্তীর আমাকে রথ ও রমনী সহকারে বিংশতি গোমিথুন প্রদান করেছেন। পৃথুর বংশধরের এ দান অক্ষয় অর্থাৎ কেউই এর বিলোপ করতে সমর্থ নয়।
মনু সংহিতা ৩ঃ৫৩
কোন কোন পন্ঠিৎ এর মতে, আর্য বিবাহে
বরের কাছ থেকে একজোড়া গরু গ্রহন করা হয় তা শুল্ক।
মনুসংহিতা ৯ঃ৯৭
কন্যাকে বিবাহ করবার জন্য তার অভিভাবক শুল্ক দেওয়ার পর যদি ভাবি বরটি মারা যায়, তা হলে কন্যা যদি অনুমোদন করে, সেই ব্যাক্তির ভ্রাতাকে কন্যাটিকে দান করতে হবে।
[ দ্রৌপদীর মত সকল ভাতাই দ্রব্যের মত গ্রহন করবে, যুধিষ্ঠির যেমন করেছিলেন, ভাই না থাকলে ভ্রাতা না থাকলে সপিন্ডেরা গ্রহন করবে ]
মনু সংহিতা ১ঃ১-৩
ভগবান মনু একাগ্রচিত্তে সুখে উপবিষ্ট, মহর্ষিগন তার সমীপে অভিগমন করে যথাবিধি তার পূজাদি করে বললেন, ভগবন! আপনি চার বর্নের এবং তদনন্তর সম্ভূত সংকীর্ন জাতিগনের সমুদয় ধর্ম আনুপূর্বিক আমাদের বলুন। কারন হে প্রভো! সেই কর্মবিধায়ক অচিন্ত অপরিমেয় অপৌরুষেয় ও সমগ্র বেদশাস্ত্রের কার্য, তত্ত্ব এবং অর্থজ্ঞান বিষয়ে উপদেশ দিতে একমাত্র আপনিই অদ্বিতীয়।
ঋগ্বেদ ১০/৯০/১২
এর মুখ ব্রাহ্মণ হল, দুবাহু রাজন্য হল, যা উরু ছিল তা বৈশ্য হল, দু চরন হতে শুদ্র হল।
মনুসংহিতা ১ঃ৩১
পৃথিব্যাদির লোক সকলের সমৃদ্ধি কামনায় পরমেশ্বর নিজের মুখ, বাহু, উরু ও পাদ থেকে যথাক্রমে ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়,বৈশ্য ও শুদ্র এই চারিটি বর্ন সৃষ্টি করলেন।
মনুসংহিতা ১ঃ৯৮
ব্রাহ্মণদেহের উৎপত্তিমাত্রই ( অর্থাৎ যে ব্রাহ্মণেরা বিদ্যাবত্তাদী গুন নেই, কেবল ব্রাহ্মণ বংশে জন্মগ্রহণ করেছেন, এইরকম ব্রাহ্মণের দেহও) ধর্মের সাক্ষাৎ সনাতন মূর্তি। সেই ব্রাহ্মণবংশসম্ভুত পুরুষ যখন ধর্মানুষ্ঠানযোগ্য হয়ে উঠেন ( অর্থাৎ উপনয়নাদি সংস্কার দ্বারা যখন দ্বিতীয়বার জন্ম হয়), তখন থেকেই ব্রাহ্মণ ব্রহ্মত্বলাভের অর্থাৎ মোক্ষলাভের অধিকারী হন।
মনুসংহিতা ১ঃ৯৯
ব্
No comments:
Post a Comment