#যা দেখি না তা বিশ্বাস করি না:
বিশ্বাস শব্দটা মানুষের কাছে খুবই ধাঁধাপূর্ণ।একশ্রেণির মানুষের কাছে বিশ্বাসটা একেবারে সহজলভ্য,কোনো কিছু বিশ্বাস করতে তাদের কোনো জুড়ি নেই।আর একশ্রেণীর মানুষ আছে যাদের কাছে বিশ্বাসটা যেন অমূল্য রত্ন ,এ রত্ন কাউকে দিতে নেই,দিলেই পাপ -মহাপাপ।যে সকল মানুষেরা abc জ্ঞান বিবর্জিত বা ধর্মীয় হিতাহিত জ্ঞান শুন্য কিংবা মানবিক জ্ঞান বিবর্জিত তারাই সাধারণত প্রথমশ্রেণির catagory তে পড়ে।অন্যদিকে যাদের অন্তর কিছুটা হলেও জ্ঞানের আলোয় আলোকিত তারা প্রায়শই জ্ঞানের সমুদ্রে হাবুডুবু খাই।সমুদ্র তো বিশাল,যেকোনো প্রকারের মাছ খুঁজে বের করা তো সহজসাধ্য নয়।কোনো নাবিক যদি petromyzon নামক মাছ সাগরে খুঁজতে বের হয়ে না পেয়ে ফিরে এসে বলে petromyzon নামক কোনো মাছ নেই তাহলে তার কথা কতটুকু যুক্তিযুক্ত?
তেমনি কিছু মানুষ আছে যারা যাদের মনে করে এক একজন বিদ্যাসাগর।তারা বলতে চাই,আমরা যা দেখি না তা বিশ্বাস করি না ।
তাদের কাছে আমার প্রশ্ন মানুষ শ্রাব্যতার ধারণক্ষমতা ২০-২০০০০ হার্জ।যদি ২০ হার্জের নিচের কোনো আওয়াজ তো আমরা শুনি না ,তাই বলে আমরা সেই আওয়াজের অস্তিত্ব অস্বীকার করা কি সম্ভব?উদ্ভিদ যে ক্রন্দন করে তা কি অস্বীকার করা সম্ভব?উদ্ভিদের ক্রন্দনের আওয়াজও তো ২০ হার্জের নিচে।আবার ২০০০০ হার্জের বেশি কোনো শব্দ যদি আমাদের কর্ণকুহরে পৌছায় তা কি আদৌ শ্রূতিযোগ্য?আলট্রাসোনোগ্রাফির শব্দের কি অস্তিত্ব নেই?
তেমনিভাবে আমাদের দৃষ্টিশক্তির সীমাবদ্ধতা রয়েছে।ঐ সকল আলোই আমাদের দৃষ্টিগোচর হয় যার weave length 400 nm থেকে 700 nm ।400 nm এর নিচের কোনো আলো আমাদের দৃষ্টিগোচর নয় এবং700 nm এর উপরের কোনো আলো আমাদের নিকট দৃশ্যমান নয়।তাই বলে আপনি কি এ সকল আলোর উপস্থিতি অস্বীকার করবেন?
আপনি তো আপনার মা বাবার চাষের ফসল তাই না ?আপনি কি দেখেছেন আপনার মা আপনাকে যে গর্ভে ধারণ করেছিল?দেখেছেন কি আপনাকে ভূমিষ্ট করতে?না দেখেন নি তাহলে না দেখা জিনিস বিশ্বাস করলেন কি করে?
বিশ্বাস শব্দটা মানুষের কাছে খুবই ধাঁধাপূর্ণ।একশ্রেণির মানুষের কাছে বিশ্বাসটা একেবারে সহজলভ্য,কোনো কিছু বিশ্বাস করতে তাদের কোনো জুড়ি নেই।আর একশ্রেণীর মানুষ আছে যাদের কাছে বিশ্বাসটা যেন অমূল্য রত্ন ,এ রত্ন কাউকে দিতে নেই,দিলেই পাপ -মহাপাপ।যে সকল মানুষেরা abc জ্ঞান বিবর্জিত বা ধর্মীয় হিতাহিত জ্ঞান শুন্য কিংবা মানবিক জ্ঞান বিবর্জিত তারাই সাধারণত প্রথমশ্রেণির catagory তে পড়ে।অন্যদিকে যাদের অন্তর কিছুটা হলেও জ্ঞানের আলোয় আলোকিত তারা প্রায়শই জ্ঞানের সমুদ্রে হাবুডুবু খাই।সমুদ্র তো বিশাল,যেকোনো প্রকারের মাছ খুঁজে বের করা তো সহজসাধ্য নয়।কোনো নাবিক যদি petromyzon নামক মাছ সাগরে খুঁজতে বের হয়ে না পেয়ে ফিরে এসে বলে petromyzon নামক কোনো মাছ নেই তাহলে তার কথা কতটুকু যুক্তিযুক্ত?
তেমনি কিছু মানুষ আছে যারা যাদের মনে করে এক একজন বিদ্যাসাগর।তারা বলতে চাই,আমরা যা দেখি না তা বিশ্বাস করি না ।
তাদের কাছে আমার প্রশ্ন মানুষ শ্রাব্যতার ধারণক্ষমতা ২০-২০০০০ হার্জ।যদি ২০ হার্জের নিচের কোনো আওয়াজ তো আমরা শুনি না ,তাই বলে আমরা সেই আওয়াজের অস্তিত্ব অস্বীকার করা কি সম্ভব?উদ্ভিদ যে ক্রন্দন করে তা কি অস্বীকার করা সম্ভব?উদ্ভিদের ক্রন্দনের আওয়াজও তো ২০ হার্জের নিচে।আবার ২০০০০ হার্জের বেশি কোনো শব্দ যদি আমাদের কর্ণকুহরে পৌছায় তা কি আদৌ শ্রূতিযোগ্য?আলট্রাসোনোগ্রাফির শব্দের কি অস্তিত্ব নেই?
তেমনিভাবে আমাদের দৃষ্টিশক্তির সীমাবদ্ধতা রয়েছে।ঐ সকল আলোই আমাদের দৃষ্টিগোচর হয় যার weave length 400 nm থেকে 700 nm ।400 nm এর নিচের কোনো আলো আমাদের দৃষ্টিগোচর নয় এবং700 nm এর উপরের কোনো আলো আমাদের নিকট দৃশ্যমান নয়।তাই বলে আপনি কি এ সকল আলোর উপস্থিতি অস্বীকার করবেন?
আপনি তো আপনার মা বাবার চাষের ফসল তাই না ?আপনি কি দেখেছেন আপনার মা আপনাকে যে গর্ভে ধারণ করেছিল?দেখেছেন কি আপনাকে ভূমিষ্ট করতে?না দেখেন নি তাহলে না দেখা জিনিস বিশ্বাস করলেন কি করে?
No comments:
Post a Comment