সৌদী গ্রান্ড মুফতী আবুদুল আযীয বিন আব্দুল্লাহ বিন বায রহঃ কে প্রশ্নকরা হলে তিনি বলেনঃ
"كيف يصوم الناس إذا اختلفت المطالع ؟ وهل يلزم أهل البلاد البعيدة كأمريكا واستراليا أن يصوموا على رؤية أهل المملكة لأنهم لا يتراءون الهلال؟
চন্দ্র উদয় স্থলের বিভিন্নতা থাকায় মানুষ কিভাবে রোযা পলন করবে? আমেরিকা ও অষ্ট্রেলিয়ার মত দূরবর্তী দেশের বাসিন্দারা কি সৌদি আরবের লোকদের চাঁদ দেখার ভিত্তিতে রোযা রাখবে? যদিও তারা চাঁদ দেখে নি?
الجواب: الصواب اعتماد الرؤية وعدم اعتبار اختلاف المطالع في ذلك لأن النبي صلى الله عليه وسلم أمر باعتماد الرؤية ولم يفصل في ذلك فيما صح عنه صلى الله عليه وسلم أنه قال : ্صوموا لرؤيته ، وأفطروا لرؤيته ، فإن غم عليكم فكملوا العدة ثلاثي متفق على صحته ، وقوله صلى الله عليه وسلم :রلا تصوموا حتى تروا الهلال أو تكملوا العدة، ولا تفطروا حتى تروا الهلال أو تكملوا العدة والأحاديث في هذا المعنى كثيرة . ولم يشر صلى الله عليه وسلم إلى اختلاف المطالع، وهو يعلم ذلك.
সঠিক কথা হল চাঁদ দেখার নির্ভরযোগ্যতা। এ বিষয়ে উদয়ের ভিন্নতার গ্রহণযোগ্যতা নেই। কেননা নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম চাঁদ দেখার নির্ভর যোগ্যতার নির্দেশ দিয়েছেন এর মধ্যে কোন ভিন্নতার কথা বলেন নি। সহী হাদীসে এসেছে তিনি ইরশাদ করেন :- চাঁদ দেখার ভিত্তিতে তোমরা রোযা রাখ এবং চাঁদ দেখার ভিত্তিতে তোমরা রোযা ভাঙ্গ (ঈদ কর)। যদি চাঁদ তোমাদের কাছে অদৃশ্য থাকে তা হলে চান্দ্রমাসকে ত্রিশ দিনে পূর্ণ কর।
নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আরো ইরশাদ করেন :- রোযা রাখবে না, যতক্ষণ না নতুন চাঁদ দেখবে অথবা মেয়াদ পূর্ণ করবে। রোযা ভাঙ্গবে না, যতক্ষণ না নতুন চাঁদ দেখবে অথবা মেয়াদ পূর্ণ করবে। এ বিষয়ে অসংখ্য হাদীস রয়েছে যেগুলোতে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম চাঁদ উদয় স্থলের ভিন্নতা জানা সত্তে¡ও ভিন্নতা গ্রহণের কোন ইঙ্গিত দেন নি।
অত্র বিষয়ে ইবনে বা’য তার মাজমুয়ায়ে ফাতওয়ায় আরো লিখেছেন-
والذي يظهر لي أن اختلافها لا يؤثر وأن الواجب هو العمل برؤية الهلال صوما وإفطارا وتضحية متى ثبتت رؤيته ثبوتا شرعيا في أي بلد ما؛ لعموم الأحاديث كما تقدم، وهو قول جمع كثير من أهل العلم. ]مجموع فتاوى ابن باز جزءا – (১৫ / ৭৯)[
অর্থাৎ- আমার মত হলো, নিশ্চয়ই নতুন চাঁদ উদয়ের ভৌগলিক ভিন্নতা গ্রহণীয় নয়। বরং যে কোন দেশে নতুন চাঁদ দেখার দ্বারা সকলের উপরই রোযা, ঈদ, কুরবানীর আ’মল ওয়াজিব হবে। এটা পূর্বে আলোচিত হাদীস সমূহের সাধারণ সম্বোধন দ্বারা সাব্যস্ত। আর এটা ওলামাগনের বিশাল এক জামায়াতের সিদ্ধান্ত।
সৌদী আরবের প্রখ্যাত গ্রন্থকার ও খ্যাতনামা মুফতী মুহাম্মাদ ইবন সলেহ আল উসায়মীন ( ১৩৪৭ - ১৪২১হিঃ / ১৯২৭ - ২০০১ খৃঃ ) তার মাজালিসে শাহরি রামাযান অধ্যাযয়ে বলেছেন ঃ
“ আর যখন রামাযান মাসের আগমন শরয়ীভাবে সাব্যস্ত ও প্রমাণিত হল তখন সেক্ষেত্রে চাঁদ উদয়ের বিভিন্নতা বা চাঁদের বিভিন্ন স্থানের কোন গ্রহণযােগ্যতা নেই । কারণ আল্লাহর নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সিয়াম পালন করার হুকুম চাঁদ দেখার সাথে সম্পৃক্ত করেছেন , চাঁদ উদয়ের বিভিন্ন মঞ্জিলের সাথে সম্পর্ক নয় । ”
ঐ অধ্যায়ে তিনি আরও বলেছেন : “ প্রত্যেক ব্যক্তির চাঁদ দেখা শর্ত নয় , বরং যখন এমন ব্যক্তি রামাযান মাসের আগমনের সংবাদ দেয় যার কথা । গ্রহণযােগ্য তখন সকলের উপর সিয়াম পালন করা আবশ্যক হয়ে যায় । ” পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন সময় চাঁদ উদিত হওয়ার কারণে তারিখের রদবদল হবেনা ।
বরং তা নতুন চাঁদের প্রথম তারিখ হিসাবে গণ্য হবে । তাই তাঁর আদর্শ সবার জন্য সমানভাবে প্রযােজ্য । ( ইরয়ায়ূল গালীল , ৯০২ পৃষ্ঠা )
দূরালাপনীর মাধ্যমে বর্তমানে পৃথিবীর যে কোন প্রান্তে চাঁদ উদয় হলে চাঁদ দেখার সংবাদ পাওয়া কিংবা জ্ঞানে আসা খুবই সহজ । চাঁদ দেখার জন্য দূরবীন ব্যবহার নিষিদ্ধ নয় ; তবে ব্যবহার আবশ্যকও নয় । কারণ হাদীসের বাহ্যিক বর্ণনা দ্বারা আমরা অবগত হই যে , স্বাভাবিক দৃষ্টির উপর ভরসা করাই যথেষ্ট । ( ইবন উসায়মীন , মাজমুউ ফাতওয়া ১৯ / ৩৬ - ৩৭ পৃষ্ঠা )
তাছাড়া আধুনিক মুসলিম বিশ্বে সর্বজন স্বীকৃত সর্বশ্রেষ্ঠ মুহাদ্দেস এবং মুসলিম বিশ্বে তিনজন শ্রেষ্ঠ মুহাদ্দেসের একজন শায়খ আলবানী ( র ) ও সর্বজন স্বীকৃত শায়খুল ইসলাম ইবন তায়মিয়ার ( র ) মতামতঃ
মুসলিম মিল্লাতের সকল “ সুনান গ্রন্থের ” সহীহ ও যঈফ পার্থক্য নির্ণয়কারী , আধুনিক মুসলিম বিশ্বের বিখ্যাত সর্বজন স্বীকৃত আল্লামা শায়খ আলবানী ( র ) সহীহ মুসলিমে বর্ণিত আবদুল্লাহ ইবন আব্ব স ( রাঃ ) র ইজতেহাদের সঙ্গে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লামের হাদীসের বিরােধ দেখা দেয়ায় তার জবাবে “
তামামুল মিন্নাহ ” গ্রন্থের ২৯৮ পৃষ্ঠায় কি সমাধান দিয়েছেন তা দেখুন । তিনি বলেনঃ ইবন আব্বাস ( রাঃ ) র বর্ণনাটি ঐ সকল লােকের জন্য প্রযােজ্য যারা তাদের দেশে চাঁদ দেখে সিয়াম পালন শুরু করেছেন । আর রামাযান মাসের মধ্যভাগে সংবাদ পৌছে যে , অন্য দেশের মুসলিমগণ তাদের এক দিন পূর্বে চাঁদ দেখেছে । এ অবস্থায় তারা ত্রিশ দিন পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত তাদের সিয়াম পালন করতে থাকবে অথবা যতদিনে তারা নতুন চাঁদ না দেখতে পাবে । এর দ্বারা ইন আব্বাস ( রাঃ ) র থেকে সহীহ মুসলিমে বর্ণিত ইজতেহাদটির সংশয় দূর হল ।
আর আবু হুরায়রা ( রাঃ ) ও অন্যান্যদের বর্ণনাকৃত হাদীসগুলাের প্রতি আমল করা গােটা মুসলিম মিল্লাতের জন্য জরুরী হয়ে গেল । কোন প্রকার দূরত্ব ছাড়াই পৃথিবীর যে কোন স্থানে নতুন চাঁদ দেখা দিলে অথবা এর নিখুঁত সংবাদ যে কোন ব্যক্তির নিকট পৌঁছলে তাদের জন্য সিয়াম পালন করা ফরয হয়ে যাবে ।
যেমনটি শায়খুল ইসলাম ইবুন তায়মিয়া ( র ) তার ফাতওয়া গ্রন্থের ২৫তম খণ্ডের ১০৭ পৃষ্ঠায় বলেছেন ।
"كيف يصوم الناس إذا اختلفت المطالع ؟ وهل يلزم أهل البلاد البعيدة كأمريكا واستراليا أن يصوموا على رؤية أهل المملكة لأنهم لا يتراءون الهلال؟
চন্দ্র উদয় স্থলের বিভিন্নতা থাকায় মানুষ কিভাবে রোযা পলন করবে? আমেরিকা ও অষ্ট্রেলিয়ার মত দূরবর্তী দেশের বাসিন্দারা কি সৌদি আরবের লোকদের চাঁদ দেখার ভিত্তিতে রোযা রাখবে? যদিও তারা চাঁদ দেখে নি?
الجواب: الصواب اعتماد الرؤية وعدم اعتبار اختلاف المطالع في ذلك لأن النبي صلى الله عليه وسلم أمر باعتماد الرؤية ولم يفصل في ذلك فيما صح عنه صلى الله عليه وسلم أنه قال : ্صوموا لرؤيته ، وأفطروا لرؤيته ، فإن غم عليكم فكملوا العدة ثلاثي متفق على صحته ، وقوله صلى الله عليه وسلم :রلا تصوموا حتى تروا الهلال أو تكملوا العدة، ولا تفطروا حتى تروا الهلال أو تكملوا العدة والأحاديث في هذا المعنى كثيرة . ولم يشر صلى الله عليه وسلم إلى اختلاف المطالع، وهو يعلم ذلك.
সঠিক কথা হল চাঁদ দেখার নির্ভরযোগ্যতা। এ বিষয়ে উদয়ের ভিন্নতার গ্রহণযোগ্যতা নেই। কেননা নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম চাঁদ দেখার নির্ভর যোগ্যতার নির্দেশ দিয়েছেন এর মধ্যে কোন ভিন্নতার কথা বলেন নি। সহী হাদীসে এসেছে তিনি ইরশাদ করেন :- চাঁদ দেখার ভিত্তিতে তোমরা রোযা রাখ এবং চাঁদ দেখার ভিত্তিতে তোমরা রোযা ভাঙ্গ (ঈদ কর)। যদি চাঁদ তোমাদের কাছে অদৃশ্য থাকে তা হলে চান্দ্রমাসকে ত্রিশ দিনে পূর্ণ কর।
নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আরো ইরশাদ করেন :- রোযা রাখবে না, যতক্ষণ না নতুন চাঁদ দেখবে অথবা মেয়াদ পূর্ণ করবে। রোযা ভাঙ্গবে না, যতক্ষণ না নতুন চাঁদ দেখবে অথবা মেয়াদ পূর্ণ করবে। এ বিষয়ে অসংখ্য হাদীস রয়েছে যেগুলোতে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম চাঁদ উদয় স্থলের ভিন্নতা জানা সত্তে¡ও ভিন্নতা গ্রহণের কোন ইঙ্গিত দেন নি।
অত্র বিষয়ে ইবনে বা’য তার মাজমুয়ায়ে ফাতওয়ায় আরো লিখেছেন-
والذي يظهر لي أن اختلافها لا يؤثر وأن الواجب هو العمل برؤية الهلال صوما وإفطارا وتضحية متى ثبتت رؤيته ثبوتا شرعيا في أي بلد ما؛ لعموم الأحاديث كما تقدم، وهو قول جمع كثير من أهل العلم. ]مجموع فتاوى ابن باز جزءا – (১৫ / ৭৯)[
অর্থাৎ- আমার মত হলো, নিশ্চয়ই নতুন চাঁদ উদয়ের ভৌগলিক ভিন্নতা গ্রহণীয় নয়। বরং যে কোন দেশে নতুন চাঁদ দেখার দ্বারা সকলের উপরই রোযা, ঈদ, কুরবানীর আ’মল ওয়াজিব হবে। এটা পূর্বে আলোচিত হাদীস সমূহের সাধারণ সম্বোধন দ্বারা সাব্যস্ত। আর এটা ওলামাগনের বিশাল এক জামায়াতের সিদ্ধান্ত।
সৌদী আরবের প্রখ্যাত গ্রন্থকার ও খ্যাতনামা মুফতী মুহাম্মাদ ইবন সলেহ আল উসায়মীন ( ১৩৪৭ - ১৪২১হিঃ / ১৯২৭ - ২০০১ খৃঃ ) তার মাজালিসে শাহরি রামাযান অধ্যাযয়ে বলেছেন ঃ
“ আর যখন রামাযান মাসের আগমন শরয়ীভাবে সাব্যস্ত ও প্রমাণিত হল তখন সেক্ষেত্রে চাঁদ উদয়ের বিভিন্নতা বা চাঁদের বিভিন্ন স্থানের কোন গ্রহণযােগ্যতা নেই । কারণ আল্লাহর নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সিয়াম পালন করার হুকুম চাঁদ দেখার সাথে সম্পৃক্ত করেছেন , চাঁদ উদয়ের বিভিন্ন মঞ্জিলের সাথে সম্পর্ক নয় । ”
ঐ অধ্যায়ে তিনি আরও বলেছেন : “ প্রত্যেক ব্যক্তির চাঁদ দেখা শর্ত নয় , বরং যখন এমন ব্যক্তি রামাযান মাসের আগমনের সংবাদ দেয় যার কথা । গ্রহণযােগ্য তখন সকলের উপর সিয়াম পালন করা আবশ্যক হয়ে যায় । ” পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন সময় চাঁদ উদিত হওয়ার কারণে তারিখের রদবদল হবেনা ।
বরং তা নতুন চাঁদের প্রথম তারিখ হিসাবে গণ্য হবে । তাই তাঁর আদর্শ সবার জন্য সমানভাবে প্রযােজ্য । ( ইরয়ায়ূল গালীল , ৯০২ পৃষ্ঠা )
দূরালাপনীর মাধ্যমে বর্তমানে পৃথিবীর যে কোন প্রান্তে চাঁদ উদয় হলে চাঁদ দেখার সংবাদ পাওয়া কিংবা জ্ঞানে আসা খুবই সহজ । চাঁদ দেখার জন্য দূরবীন ব্যবহার নিষিদ্ধ নয় ; তবে ব্যবহার আবশ্যকও নয় । কারণ হাদীসের বাহ্যিক বর্ণনা দ্বারা আমরা অবগত হই যে , স্বাভাবিক দৃষ্টির উপর ভরসা করাই যথেষ্ট । ( ইবন উসায়মীন , মাজমুউ ফাতওয়া ১৯ / ৩৬ - ৩৭ পৃষ্ঠা )
তাছাড়া আধুনিক মুসলিম বিশ্বে সর্বজন স্বীকৃত সর্বশ্রেষ্ঠ মুহাদ্দেস এবং মুসলিম বিশ্বে তিনজন শ্রেষ্ঠ মুহাদ্দেসের একজন শায়খ আলবানী ( র ) ও সর্বজন স্বীকৃত শায়খুল ইসলাম ইবন তায়মিয়ার ( র ) মতামতঃ
মুসলিম মিল্লাতের সকল “ সুনান গ্রন্থের ” সহীহ ও যঈফ পার্থক্য নির্ণয়কারী , আধুনিক মুসলিম বিশ্বের বিখ্যাত সর্বজন স্বীকৃত আল্লামা শায়খ আলবানী ( র ) সহীহ মুসলিমে বর্ণিত আবদুল্লাহ ইবন আব্ব স ( রাঃ ) র ইজতেহাদের সঙ্গে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লামের হাদীসের বিরােধ দেখা দেয়ায় তার জবাবে “
তামামুল মিন্নাহ ” গ্রন্থের ২৯৮ পৃষ্ঠায় কি সমাধান দিয়েছেন তা দেখুন । তিনি বলেনঃ ইবন আব্বাস ( রাঃ ) র বর্ণনাটি ঐ সকল লােকের জন্য প্রযােজ্য যারা তাদের দেশে চাঁদ দেখে সিয়াম পালন শুরু করেছেন । আর রামাযান মাসের মধ্যভাগে সংবাদ পৌছে যে , অন্য দেশের মুসলিমগণ তাদের এক দিন পূর্বে চাঁদ দেখেছে । এ অবস্থায় তারা ত্রিশ দিন পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত তাদের সিয়াম পালন করতে থাকবে অথবা যতদিনে তারা নতুন চাঁদ না দেখতে পাবে । এর দ্বারা ইন আব্বাস ( রাঃ ) র থেকে সহীহ মুসলিমে বর্ণিত ইজতেহাদটির সংশয় দূর হল ।
আর আবু হুরায়রা ( রাঃ ) ও অন্যান্যদের বর্ণনাকৃত হাদীসগুলাের প্রতি আমল করা গােটা মুসলিম মিল্লাতের জন্য জরুরী হয়ে গেল । কোন প্রকার দূরত্ব ছাড়াই পৃথিবীর যে কোন স্থানে নতুন চাঁদ দেখা দিলে অথবা এর নিখুঁত সংবাদ যে কোন ব্যক্তির নিকট পৌঁছলে তাদের জন্য সিয়াম পালন করা ফরয হয়ে যাবে ।
যেমনটি শায়খুল ইসলাম ইবুন তায়মিয়া ( র ) তার ফাতওয়া গ্রন্থের ২৫তম খণ্ডের ১০৭ পৃষ্ঠায় বলেছেন ।
No comments:
Post a Comment