প্রশ্নঃ স্বামীকে না বলে টাকা নিলে কি চুরি হবে?
উত্তরঃ স্বামী আপনার দুনিয়া ও আখেরাত,তাই তার ভালবাসা বিশ্বাষটা ধরে রাখা ঈমানি দায়িত্ব।স্বামীর কাছে চাইলে তো দিচ্ছে না বলে নেওয়ার কি প্রয়োজন।এটা গোনাহের কাজ।স্বামী না দেখলে আল্লাহ দেখছেন।আমল নামায় সব লিখা হচ্ছে।কাল কিয়ামতের দিন আপনার স্বামীর সামনে লজ্জা পেতে হবে।
#যাক এবার আসল কথায় আসি।
#অনুমতি ছাড়া স্বামীর টাকা খরচ করা স্ত্রীর জন্য জায়েয নয়। তবে স্ত্রী যদি জানেন যে, তার মা-ভাইয়ের জন্য টুকিটাকি খরচ করলে কিংবা তাদেরকে অল্প-স্বল্প হাদিয়া দিলে তার স্বামীর মন খারাপ হবে না; যেসব ক্ষেত্রে স্বভাবত মানুষ সহজভাবে দেখে থাকে তাহলে এমন কিছু স্বামীর স্পষ্ট অনুমতি ছাড়া স্ত্রী তার মা-ভাইয়ের জন্য খরচ করতে পারেন। যেহেতু স্ত্রীর প্রবল ধারণা হয় যে, স্বামী এতে সায় দিবে, আপত্তি করবে না। এতে করে তারা দুইজনেই সওয়াব পাবে।
#আয়েশা রাযি. থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন,
إِذَا أَنْفَقَتِ المَرْأَةُ مِنْ طَعَامِ بَيْتِهَا غَيْرَ مُفْسِدَةٍ ، كَانَ لَهَا أَجْرُهَا بِمَا أَنْفَقَتْ ، وَلِزَوْجِهَا أَجْرُهُ بِمَا كَسَبَ ، وَلِلْخَازِنِ مِثْلُ ذَلِكَ، لاَ يَنْقُصُ بَعْضُهُمْ أَجْرَ بَعْضٍ شَيْئًا
#যদি কোন স্ত্রী ক্ষতি না করে বাড়ীর খাবার থেকে দান করে তাহলে সে তার দানের সওয়াব পাবে এবং তার স্বামী এ খাবার উপাজর্নের কারণে সওয়াব পাবে। আর সঞ্চয়কারীও সওয়াব পাবে। এদের কেউ অন্যে সওয়াবে কমতি করবে না। (সহিহ বুখারী ও সহিহ মুসলিম)
#কিন্তু স্বামী যদি রাগ করে বা নিষেধ করে তাহলে তাহলে কম হোক বা বেশি হোক তার সম্পদ খরচ বা দান-সদকা করা থেকে বিরত থাকা আবশ্যক। কেননা, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন,
ﻻ ﺗُﻨْﻔِﻖُ ﺍﻟْﻤَﺮْﺃَﺓُ ﺷَﻴْﺌًﺎ ﻣِﻦْ ﺑَﻴْﺘِﻬَﺎ ﺇِﻻ ﺑِﺈِﺫْﻥِ ﺯَﻭْﺟِﻬَﺎ . ﻓَﻘِﻴﻞَ : ﻳَﺎ ﺭَﺳُﻮﻝَ ﺍﻟﻠَّﻪِ ، ﻭَﻻ ﺍﻟﻄَّﻌَﺎﻡَ ؟ ﻗَﺎﻝَ : ﺫَﺍﻙَ ﺃَﻓْﻀَﻞُ ﺃَﻣْﻮَﺍﻟِﻨَﺎ
#মহিলা তার স্বামীর বাড়ির কোন অর্থ-সম্পদ তার অনুমতি ছাড়া খরচ করবে না। তাঁকে জিজ্ঞেস করা হল, খাদ্যদ্রব্যও নয়? তিনি বললেন, এটি তো আমাদের সবচেয়ে উত্তম সম্পদ। (সুনান আবু দাউদ ৩৬৬৫)
#তবে গোনাহ থেকে বেঁচে থাকার চেস্টা করবেন।
সাধারণভাবে স্বামীর অর্থ-সম্পদ হেফাযত করা একজন দ্বীনদার নারীর দায়িত্ব। স্বামীর অনুমতি ছাড়া স্ত্রী খেয়াল-খুশিমত খরচ করা শুরু করলে পরষ্পরের মনমালিন্য সৃষ্টি হবে যা তাদের দাম্পত্য জীবনকে ক্ষতিগ্রস্থ করতে পারে। স্ত্রী তার নিজস্ব অর্থ-সম্পদ স্বামীর অনুমতি ছাড়া নিজের প্রয়োজনে খরচ করতে পারে বা আল্লাহর পথে দান করতে পারে। এতে স্বামীর বাধা দেয়া উচিৎ নয় যদি স্ত্রী সচেতন ও জ্ঞান-বুদ্ধি সম্পন্ন হয়ে থাকে। এ মর্মে রাসুল সা. এর সহধর্মীনী মাইমুনা রা. কর্তৃক তার অনুমতি ছাড়াই গোলাম মুক্ত করার হাদীসটি প্রণিধানযোগ্য।
#যাক তারপর ও ছোট নসিহা স্বামী কে না বলে টাকা নিবেন না।
এটা কখন দ্বীনদার নারী করতে পারেনা।
উত্তরঃ স্বামী আপনার দুনিয়া ও আখেরাত,তাই তার ভালবাসা বিশ্বাষটা ধরে রাখা ঈমানি দায়িত্ব।স্বামীর কাছে চাইলে তো দিচ্ছে না বলে নেওয়ার কি প্রয়োজন।এটা গোনাহের কাজ।স্বামী না দেখলে আল্লাহ দেখছেন।আমল নামায় সব লিখা হচ্ছে।কাল কিয়ামতের দিন আপনার স্বামীর সামনে লজ্জা পেতে হবে।
#যাক এবার আসল কথায় আসি।
#অনুমতি ছাড়া স্বামীর টাকা খরচ করা স্ত্রীর জন্য জায়েয নয়। তবে স্ত্রী যদি জানেন যে, তার মা-ভাইয়ের জন্য টুকিটাকি খরচ করলে কিংবা তাদেরকে অল্প-স্বল্প হাদিয়া দিলে তার স্বামীর মন খারাপ হবে না; যেসব ক্ষেত্রে স্বভাবত মানুষ সহজভাবে দেখে থাকে তাহলে এমন কিছু স্বামীর স্পষ্ট অনুমতি ছাড়া স্ত্রী তার মা-ভাইয়ের জন্য খরচ করতে পারেন। যেহেতু স্ত্রীর প্রবল ধারণা হয় যে, স্বামী এতে সায় দিবে, আপত্তি করবে না। এতে করে তারা দুইজনেই সওয়াব পাবে।
#আয়েশা রাযি. থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন,
إِذَا أَنْفَقَتِ المَرْأَةُ مِنْ طَعَامِ بَيْتِهَا غَيْرَ مُفْسِدَةٍ ، كَانَ لَهَا أَجْرُهَا بِمَا أَنْفَقَتْ ، وَلِزَوْجِهَا أَجْرُهُ بِمَا كَسَبَ ، وَلِلْخَازِنِ مِثْلُ ذَلِكَ، لاَ يَنْقُصُ بَعْضُهُمْ أَجْرَ بَعْضٍ شَيْئًا
#যদি কোন স্ত্রী ক্ষতি না করে বাড়ীর খাবার থেকে দান করে তাহলে সে তার দানের সওয়াব পাবে এবং তার স্বামী এ খাবার উপাজর্নের কারণে সওয়াব পাবে। আর সঞ্চয়কারীও সওয়াব পাবে। এদের কেউ অন্যে সওয়াবে কমতি করবে না। (সহিহ বুখারী ও সহিহ মুসলিম)
#কিন্তু স্বামী যদি রাগ করে বা নিষেধ করে তাহলে তাহলে কম হোক বা বেশি হোক তার সম্পদ খরচ বা দান-সদকা করা থেকে বিরত থাকা আবশ্যক। কেননা, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন,
ﻻ ﺗُﻨْﻔِﻖُ ﺍﻟْﻤَﺮْﺃَﺓُ ﺷَﻴْﺌًﺎ ﻣِﻦْ ﺑَﻴْﺘِﻬَﺎ ﺇِﻻ ﺑِﺈِﺫْﻥِ ﺯَﻭْﺟِﻬَﺎ . ﻓَﻘِﻴﻞَ : ﻳَﺎ ﺭَﺳُﻮﻝَ ﺍﻟﻠَّﻪِ ، ﻭَﻻ ﺍﻟﻄَّﻌَﺎﻡَ ؟ ﻗَﺎﻝَ : ﺫَﺍﻙَ ﺃَﻓْﻀَﻞُ ﺃَﻣْﻮَﺍﻟِﻨَﺎ
#মহিলা তার স্বামীর বাড়ির কোন অর্থ-সম্পদ তার অনুমতি ছাড়া খরচ করবে না। তাঁকে জিজ্ঞেস করা হল, খাদ্যদ্রব্যও নয়? তিনি বললেন, এটি তো আমাদের সবচেয়ে উত্তম সম্পদ। (সুনান আবু দাউদ ৩৬৬৫)
#তবে গোনাহ থেকে বেঁচে থাকার চেস্টা করবেন।
সাধারণভাবে স্বামীর অর্থ-সম্পদ হেফাযত করা একজন দ্বীনদার নারীর দায়িত্ব। স্বামীর অনুমতি ছাড়া স্ত্রী খেয়াল-খুশিমত খরচ করা শুরু করলে পরষ্পরের মনমালিন্য সৃষ্টি হবে যা তাদের দাম্পত্য জীবনকে ক্ষতিগ্রস্থ করতে পারে। স্ত্রী তার নিজস্ব অর্থ-সম্পদ স্বামীর অনুমতি ছাড়া নিজের প্রয়োজনে খরচ করতে পারে বা আল্লাহর পথে দান করতে পারে। এতে স্বামীর বাধা দেয়া উচিৎ নয় যদি স্ত্রী সচেতন ও জ্ঞান-বুদ্ধি সম্পন্ন হয়ে থাকে। এ মর্মে রাসুল সা. এর সহধর্মীনী মাইমুনা রা. কর্তৃক তার অনুমতি ছাড়াই গোলাম মুক্ত করার হাদীসটি প্রণিধানযোগ্য।
#যাক তারপর ও ছোট নসিহা স্বামী কে না বলে টাকা নিবেন না।
এটা কখন দ্বীনদার নারী করতে পারেনা।
No comments:
Post a Comment