লজ্জা করে না আপনার মুসলিম পরিচয় দিতে?
.
*** রাসুলের (ﷺ) নির্দেশের বিরোধী হওয়ার ফলে ফাতিমার রাঃ কথাও মানেন নি আবু বকর রাঃ ! অথচ আল্লাহ ও রাসুলের কথার বিপরীতে গিয়ে আপনি অমুক পিএইচডিওয়ালা আর তমুক জুব্বাওয়ালা হুজুরের কথা মেনে নেন!
.
** ঈমান আছে কি না তা ভেবে দেখুন!!
.
*** ফাতিমা (রাঃ) আবূ বাকর সিদ্দীক (রাঃ)-এর নিকট রাসূল (ﷺ) কর্তৃক ত্যাজ্য খায়বার ও ফাদাকের ভূমি এবং মদিনার সাদকাতে তাঁর অংশ দাবী করেছিলেন। আবূ বকর (রাঃ) তাঁকে তা প্রদানে অস্বীকৃতি জানিয়ে ফাতিমাকে রাঃ লক্ষ্য করে বলেনঃ
রাসুল (ﷺ) বলছেন, আমাদের পরিত্যাক্ত সম্পদ বন্টিত হবে না আমরা যা ছেড়ে যাই, তা সাদকা রূপে গণ্য হয়।’
.
*** এরপর আবু বকর রাঃ যা বলেছেন তা শুনলে আপনার হৃৎপিন্ড কেঁপে উঠবেই!
তিনি বলেন...
وَقَالَ لَسْتُ تَارِكًا شَيْئًا كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَعْمَلُ بِهِ إِلاَّ عَمِلْتُ بِهِ، فَإِنِّي أَخْشَى إِنْ تَرَكْتُ شَيْئًا مِنْ أَمْرِهِ أَنْ أَزِيغَ.
রাসূলুল্লাহ (ﷺ) যা আমল করতেন, আমি তাই আমল করব। আমি তাঁর কোন কিছুই ছেড়ে দিতে পারি না। কেননা, আমি আশঙ্কা করি যে, তাঁর কোন কথা ছেড়ে দিয়ে আমি পথভ্রষ্ট হয়ে না যাই।
.
গ্রন্থঃ সহীহ বুখারী (ইফাঃ) হাদিস নম্বরঃ ২৮৭৪
অধ্যায়ঃ ৪৮/ জিহাদ (كتاب الجهاد والسير)
.
** আয়িশা রাঃ বলেন,
এতে ফাতিমা বিনতে রাসুলুল্লাহ (ﷺ) অসন্তুষ্ট হলেন এবং আবূ বকর (রাঃ) সিদ্দীক এর সঙ্গে কথাবার্তা বলা ছেড়ে দিলেন। এ অবস্থা তাঁর মৃত্যু পর্যন্ত বহাল ছিল।
.
** যে ফাতিমা রাসুলের (ﷺ) কলিজার টুকরা, সেই ফাতিমার দাবী রাসুলের (ﷺ) নির্দেশের বিপরীতে হওয়ার কারনে তার কথাও আবু বকর রাঃ মেনে নেন নি!!
চিন্তা করতে পারেন কত ভয়ংকর ঘটনা এটি?
অনুধাবন করতে পারেন কিভাবে সাহাবীগন রাঃ রাসুলের (ﷺ) অর্ডার ফলো করতেন?
.
উম্মতের সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যাক্তি খলীফা আবু বকর রাঃ নবীর (ﷺ) কোন আমল ছেড়ে দেওয়াকে পথভ্রষ্ট হওয়ার কারন বলে বিবেচনা করতেন!
.
ভাবুন তো,
আমরা বড় ডিগ্রি বড় পিএইচডি বড় ইমাম বড় কিবলা বড় হুজুর ও মাযহাবের দোহাই দিয়ে নবীর (ﷺ) শত শত আমল ছেড়ে দিয়ে কিভাবে হক্বপথে আছি দাবী করছি?
.
কোথায় সেই ঈমানী পাওয়ার?
কোথায় সেই ভালবাসা ?
.
মনে রাখবেন হেদায়েতের পথে থাকতে হলে আমাকে আপনাকে অবশ্যই সাহাবীদের ন্যায় ঈমানী শক্তিতে বলিয়ান হতে হবে।
.
*** রাসুলের (ﷺ) নির্দেশের বিরোধী হওয়ার ফলে ফাতিমার রাঃ কথাও মানেন নি আবু বকর রাঃ ! অথচ আল্লাহ ও রাসুলের কথার বিপরীতে গিয়ে আপনি অমুক পিএইচডিওয়ালা আর তমুক জুব্বাওয়ালা হুজুরের কথা মেনে নেন!
.
** ঈমান আছে কি না তা ভেবে দেখুন!!
.
*** ফাতিমা (রাঃ) আবূ বাকর সিদ্দীক (রাঃ)-এর নিকট রাসূল (ﷺ) কর্তৃক ত্যাজ্য খায়বার ও ফাদাকের ভূমি এবং মদিনার সাদকাতে তাঁর অংশ দাবী করেছিলেন। আবূ বকর (রাঃ) তাঁকে তা প্রদানে অস্বীকৃতি জানিয়ে ফাতিমাকে রাঃ লক্ষ্য করে বলেনঃ
রাসুল (ﷺ) বলছেন, আমাদের পরিত্যাক্ত সম্পদ বন্টিত হবে না আমরা যা ছেড়ে যাই, তা সাদকা রূপে গণ্য হয়।’
.
*** এরপর আবু বকর রাঃ যা বলেছেন তা শুনলে আপনার হৃৎপিন্ড কেঁপে উঠবেই!
তিনি বলেন...
وَقَالَ لَسْتُ تَارِكًا شَيْئًا كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَعْمَلُ بِهِ إِلاَّ عَمِلْتُ بِهِ، فَإِنِّي أَخْشَى إِنْ تَرَكْتُ شَيْئًا مِنْ أَمْرِهِ أَنْ أَزِيغَ.
রাসূলুল্লাহ (ﷺ) যা আমল করতেন, আমি তাই আমল করব। আমি তাঁর কোন কিছুই ছেড়ে দিতে পারি না। কেননা, আমি আশঙ্কা করি যে, তাঁর কোন কথা ছেড়ে দিয়ে আমি পথভ্রষ্ট হয়ে না যাই।
.
গ্রন্থঃ সহীহ বুখারী (ইফাঃ) হাদিস নম্বরঃ ২৮৭৪
অধ্যায়ঃ ৪৮/ জিহাদ (كتاب الجهاد والسير)
.
** আয়িশা রাঃ বলেন,
এতে ফাতিমা বিনতে রাসুলুল্লাহ (ﷺ) অসন্তুষ্ট হলেন এবং আবূ বকর (রাঃ) সিদ্দীক এর সঙ্গে কথাবার্তা বলা ছেড়ে দিলেন। এ অবস্থা তাঁর মৃত্যু পর্যন্ত বহাল ছিল।
.
** যে ফাতিমা রাসুলের (ﷺ) কলিজার টুকরা, সেই ফাতিমার দাবী রাসুলের (ﷺ) নির্দেশের বিপরীতে হওয়ার কারনে তার কথাও আবু বকর রাঃ মেনে নেন নি!!
চিন্তা করতে পারেন কত ভয়ংকর ঘটনা এটি?
অনুধাবন করতে পারেন কিভাবে সাহাবীগন রাঃ রাসুলের (ﷺ) অর্ডার ফলো করতেন?
.
উম্মতের সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যাক্তি খলীফা আবু বকর রাঃ নবীর (ﷺ) কোন আমল ছেড়ে দেওয়াকে পথভ্রষ্ট হওয়ার কারন বলে বিবেচনা করতেন!
.
ভাবুন তো,
আমরা বড় ডিগ্রি বড় পিএইচডি বড় ইমাম বড় কিবলা বড় হুজুর ও মাযহাবের দোহাই দিয়ে নবীর (ﷺ) শত শত আমল ছেড়ে দিয়ে কিভাবে হক্বপথে আছি দাবী করছি?
.
কোথায় সেই ঈমানী পাওয়ার?
কোথায় সেই ভালবাসা ?
.
মনে রাখবেন হেদায়েতের পথে থাকতে হলে আমাকে আপনাকে অবশ্যই সাহাবীদের ন্যায় ঈমানী শক্তিতে বলিয়ান হতে হবে।
No comments:
Post a Comment