অনেকেই হয়তো শুনে অবাক হবেন যে, হিন্দু ধর্মেও নারীদের পর্দার কথা বলা হয়েছে।
যেমন- “যেহেতু ব্রহ্মা তোমাদের নারী করেছেন তাই দৃষ্টিকে অবনত রাখবে, উপরে নয়। নিজের পা সামলে রাখো। এমন পোশাক পড়ো যাতে কেউ তোমার দেহ দেখতে না পায়।”
(ঋকবেদ- ৮/৩৩/১৯)
আরো বলা হয়েছে, “মহিলা পুরুষের মতো পোশাক পড়বে না এবং পুরুষরাও স্ত্রী লোকদের মতো পোশাক পরবে না।”
(ঋকবেদঃ অনুচ্ছেদ-৮৫, পরিচ্ছেদ-৩০)
বেদে আরও বলা হয়েছে- “মহান ঈশ্বর তোমাদের নারী বানিয়েছেন। তোমাদের দৃষ্টি সংযত রাখবে। পর্দার আড়ালে থাকবে।”
(ঋকবেদঃ অনুচ্ছেদ-৩৩, পরিচ্ছেদ-১৯)
আরও কঠিন কথা বলা হয়েছে মহাভারতে- “ন চন্দ্রসূর্যৌ ন তরুং পুন্নো যা নিরীক্ষতে/ ভর্তৃবর্জং বরারোহা সা ভবেদ্ধর্মচারিণী।”
(মহাভারতঃ ১২/১৪৬/৮৮)
অর্থাৎ যে নারী স্বামী ব্যতীত কোন পুংলিঙ্গান্ত (নামের বস্তু), চন্দ্র, সূর্য, বৃক্ষও দর্শন করে না সেই ধর্মচারিণী।
উপরে উল্লেখিত বিষয়ে স্পষ্ট যে, হিন্দু ধর্মেও হিজাব তথা পর্দার গুরুত্ব অনেক!
যেমন- “যেহেতু ব্রহ্মা তোমাদের নারী করেছেন তাই দৃষ্টিকে অবনত রাখবে, উপরে নয়। নিজের পা সামলে রাখো। এমন পোশাক পড়ো যাতে কেউ তোমার দেহ দেখতে না পায়।”
(ঋকবেদ- ৮/৩৩/১৯)
আরো বলা হয়েছে, “মহিলা পুরুষের মতো পোশাক পড়বে না এবং পুরুষরাও স্ত্রী লোকদের মতো পোশাক পরবে না।”
(ঋকবেদঃ অনুচ্ছেদ-৮৫, পরিচ্ছেদ-৩০)
বেদে আরও বলা হয়েছে- “মহান ঈশ্বর তোমাদের নারী বানিয়েছেন। তোমাদের দৃষ্টি সংযত রাখবে। পর্দার আড়ালে থাকবে।”
(ঋকবেদঃ অনুচ্ছেদ-৩৩, পরিচ্ছেদ-১৯)
আরও কঠিন কথা বলা হয়েছে মহাভারতে- “ন চন্দ্রসূর্যৌ ন তরুং পুন্নো যা নিরীক্ষতে/ ভর্তৃবর্জং বরারোহা সা ভবেদ্ধর্মচারিণী।”
(মহাভারতঃ ১২/১৪৬/৮৮)
অর্থাৎ যে নারী স্বামী ব্যতীত কোন পুংলিঙ্গান্ত (নামের বস্তু), চন্দ্র, সূর্য, বৃক্ষও দর্শন করে না সেই ধর্মচারিণী।
উপরে উল্লেখিত বিষয়ে স্পষ্ট যে, হিন্দু ধর্মেও হিজাব তথা পর্দার গুরুত্ব অনেক!
No comments:
Post a Comment