Friday, August 23, 2019

প্রকৃতিই কি তাদের সৃষ্টিকর্তা ?


আমাদের মজবুত আর্গুমেন্ট হল দুটিঃ

*অস্তিত্বঃ স্রষ্টা ছাড়া আমাদের অস্তিত্ব ব্যাখ্যা করা যায় না ।

* ডিজায়িনঃ অর্থাৎ স্রষ্টার এজামসন ছাড়া মহাবিশ্বের ক্ষুদ্র,সামান্য বিন্দু থেকে শুরু করে বিশাল গ্যালাক্সি এবং এর কোন কিছুর ডিজায়িন কে ব্যাখ্যা করা সম্ভব না ।

আর্গুমেন্ট গুলো মানুষের স্বাভাবিক ও সহজাত চিন্তা প্রক্রিয়ার সাথে সামঞ্জস্যপর্ণ ।

যেমনঃ মানুষ কোন কিছুর সম্পর্কে এ কথা ভাবে না যে এটি “এমনি” “এমনি” হয়েছে , তবে মহাবিশ্বের ক্ষেত্রে কেন “এমনি এমনি” ভাবতে হবে ? । ধরা যাক, কেউ একজন নাস্তিকের পকেট থেকে বের করে কিছু একটি দেখিয়ে বলল এটা হটাত নিজে নিজেই তার পকেটে চলে এসেছে ! নাস্তিক কিন্তু তার কথা কখনোই বিশ্বাস করবে না  । এই মুক্তমনা যত বড়ই সন্দেহবাদী বা অবিশ্বাসীই হোক না কেন তার মনে ১০০% “বিশ্বাস” তৈরি হবে যে সে মিথ্যা বলছে । এ ক্ষেত্রে নাস্তিক একজন খাঁটি বিশ্বাসী অথচ সে দাবি করে সে সন্দেহবাদি ! সঠিক কথা হল কথিত মুক্তমনা নাস্তিকরা দ্বৈত নীতিতে চলে । সকল ব্যাপারে দৃঢ় বিশ্বাস আর সুবিধামত অবিশ্বাস ও সন্দেহের বুলি ! । যাইহোক কোন কিছুর এমনি এমনি বা নিজে নিজে হওয়ার ধারনা মানুষের মৌলিক চিন্তা প্রক্রিয়ার বিরুধি । যারা দাবি করে নিজে নিজেই মহাবিশ্ব এসেছে তা মূলত স্ববিরোধী ।

তেমনি কোন ডিজায়িন “ডিজাইনার” ছাড়া নিজে নিজেই হয় না –এটাও মানুষের চিন্তা প্রক্রিয়ার একটি মূলনীতি । মানুষ কখনোই এর অন্যথা করে না । সে যত বড় বিজ্ঞানী হোক বা যত বড়ই মূর্খই হোক । পরিকল্পনা, নকশা , গোছানো , কিছু জটিলতা , নৈপুণ্য, সৌন্দর্য, প্রক্রিয়া , বিভিন্ন অংশের সমন্বয় – এই বিষয় গুলো যেখানে উপস্থিত সেখানেই কোন এক বুদ্ধিমান সত্তার হস্তখেপ আছে । বাস্তবে তাই মানুষ বিশ্বাস করে ।
কেউ একটি ঘরে দুকে দেখল সেখানে চেয়ার টেবিল যথাস্থানে সারিবদ্ধ ভাবে গোছানো, সব কিছুই পরিস্কার , ফুল দিয়ে সাজানো , সব কিছু নিজ নিজে স্থানে সুন্দর ভাবে ঠিকঠাক আছে তখন কোন অতিরিক্ত গবেষণা ছাড়াই তার মস্তিষ্কে এ সিদ্ধান্ত আসে যে এই সুন্দর ঘরটি কেউ ঘুছিয়েছে এর বিপরীতে ধরা যাক কেউ বলতে চাচ্ছে যে প্রচণ্ড কঠিন ঝরের ফলে ঘরটি গোছানো হয়েছে, তবে তাকে চিন্তার সহজাত প্রক্রিয়া থেকে বের হয়ে বেশ অস্বাভাবিক এবং জটিল কোন তথ্য দাড় করাতে হবে ।এর এ ক্ষেত্রে আমরা নিচ্ছিত যে তার তথ্য কেউ বিশ্বাস করবে না , সে যতই মেধাবী বিখ্যাত হোক না কেন !!!

কেউ যদি একটি সাদা কাগজে “ক” অক্ষরটি লেখা পায় , তার মস্তিষ্কে সহজাত ভাবেই তাকে জানিয়ে দেবে এটা কেউ লিখেছে । “কালির দোয়াত” উল্টে পরে “ক” অক্ষর লেখা হয়েছে – এমন তথ্য দাড় করাতে চাইলে তাকে যৌক্তিক চিন্তার সহজাত প্রক্রিয়া পরিত্যাগ করতে হবে । এখানে একটি দারুন সুক্ষ বিষয় আমি বুঝাতে চাচ্ছি । আপনি ভাবুন তো সামান্য একটি পৃষ্ঠায় নিজে নিজে কালতালিয় ভাবেও একটি চিঠি নিজে নিজে লেখা সম্ভব না অথচ এর থেকে হাজার কোটি গুন জটিল আমাদের সামান্য কোষ অথচ এটা নিজে নিজেই হয়ে গেল !!! আজীব লাগে খুব তাদের মানুষিক ধারনা !!!

কোন একটি সমন্বয় বা ব্যাবহারের আরেকটি সহজ উদাহরণ হচ্ছে রাস্তার ট্রাফিক বাতি । সবুজ,হলুদ,লাল,হলুদ,সবুজ এখানে পর্যায় ক্রমে বাতি গুলো জ্বলবে বা জলতে থাকে । আমরা হয়ত সর্বদা এভাবে ভাবি না কিন্তু যদি দেখতাম তবে সহজেই জানতাম যে এই বাতি গুলো এভাবে একটি নিয়ম মেনে যে একটি নির্দিষ্ট সময় পর পর জ্বলছে বা নিভছে,তা কোন কালতালিও ব্যাপার না বরং বুদ্ধিমান এই বেবস্থা কোন বুদ্ধিমান কেউ করেছে যিনি এইটা পরিচালনা করছেন । নিজে নিজে এইটা হওয়া সম্ভব না ।

কোন সুস্থ মস্তিস্কের মানুষ কখনোই এ কথা বিশ্বাস করবে না যে একটি ছাপাখানায় বিস্ফোরণ এর ফলে “গীতাঞ্জলী” রচিত হয়েছে অথবা বিশাল যন্ত্রের কারখানায় বিস্ফোরণ ঘটে একটি “কম্পিউটার” নিজে নিজেই তৈরি হয়েছে ।
উপরের খুবই সাধারণ বাস্তব কিছু যুক্তি দেওয়া হয়েছে যা হুবহু কোরানের এক আয়াতের সাথে মিলে যায় । আয়াত টি খেয়াল করুন ।

আল্লাহ বলেনঃ তারা কি এমনি এমনিই সৃষ্টি হয়েছে , না তারা নিজেরাই নিজেদের স্রষ্টা ? (সুরা তুর আয়াত-৩৫) ।

= আমরা এমনি এমনি সৃষ্টি হইনি এটা আমাদের চিন্তার বিপরীত ।

= আমরা নিজেদের সৃষ্টি করেনি এটাও সত্য ।

= তাহলে কে সৃষ্টি করেছেন ? যিনি সৃষ্টি করেছেন তিনিই আমাদের স্রষ্টা যাকে আমরা আল্লাহ বলি ।

এরচেয়ে সহজভাবে হয়ত বুঝানো সম্ভব না !!!

*স্রষ্টাকে নিয়ে সন্দেহ পোষণ করো না , কেননা একটি দুর্ঘটনার পক্ষে এই সুসজ্জিত , সুবিশাল মহাবিশ্বের নিয়ন্ত্রক হওয়া অসম্ভব – সার আইজ্যাক নিউটন

*যে বিজ্ঞানকে অল্প জানবে সে নাস্তিক হবে আর যে ভাল ভাবে বিজ্ঞানকে জানবে সে অবশ্যই স্রষ্টায় বিশ্বাসী হবে – ফ্রান্সিস বেকন

* স্রষ্টার শক্তিই আমাদের প্রকৃতির সাথে পরিচয় করিয়ে দেয় –Dr.AJ Roberts . (molecular Biologist).university Of Pennsylvania .

* বিজ্ঞানের সামান্য জ্ঞান আপনাকে স্রষ্টা থেকে দূরে সরিয়ে নিবে কিন্তু বিজ্ঞানের গভির জ্ঞান আপনাকে স্রষ্টার নিকটবর্তী করবে – মাইক্রোবায়োলজির জনক লুই পাস্তর ।

* আমি খুব শক্ত ভাবেই স্রষ্টার অস্তিত্ব বিশ্বাস করি । আমার সতলব্ধ জ্ঞান , পরিক্ষিত জ্ঞান , যুক্তি এবং বৈজ্ঞানিক প্রমাণাদি দ্বারা । - চারলদ হার্ড টাউন্স, পদার্থ বিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার । ১৯৬৪ ।

* কম হোক বা বেশিই হোক , বাস্তবতা থেকে আমরা জানতে পারি সব কিছুই স্রষ্টার উদ্দেশ্য সম্পর্কিত –আরনো এলান পেঞ্জিয়াস । পদার্থ বিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার ১৯৭৮ ।

*ধর্ম ছাড়া যে বিজ্ঞান সেটা হল পঙ্গু আর বিজ্ঞান ছাড়া যে ধর্ম সেটা হল অন্ধ – আলবার্ট আইনিসটাইন

তারা বিজ্ঞান বিজ্ঞান করে তাই বিজ্ঞানিদেরই কিছু গবেষণার আলোকে কিছু বানী উপরে দিয়ে দিলাম । আচ্ছা একটি সহজ হিসাব “শুন্য+শূন্য”= “শূন্যই হবে” ।  আপনি হাজার বার ট্রাই করলেও ১ বের করতে পারবেন না । আপনি ক্যালকুলেটর ০+১ দেন । দেখুন ২ আসবে ৩ আসবে মানে অর্থ পূর্ণ সংখ্যা বের হবে । কিন্তু ০+০= ১ এটা জীবনেও আপনি বের করতেও পারবেন না আর এটা সম্ভবও না । এটি একটি উদাহরণ ।

দার্শনিক পি.জে. জোয়ারট বলেনঃ অসম্ভব  বলে যদি কিছু থাকে টা হল শুন্য থেকে আপনা আপনি কিছুর উদ্ভব হওয়া । (১)

বহু বিখ্যাত বিজ্ঞানী রয়েছেন যারা একজন সৃষ্টিকর্তা আছেন এটা মানতেন এবং এ ব্যাপারে তাদের গবেষণা প্রকাশও করেছে গেছেন । যেমনঃ

*রবার্ট বয়েল (Robert Boyle) –আধুনিক রসায়নের জনক

* আইওনা উইলিয়াম পেটটি (iona William petty) –পরিসংখ্যান ও আধুনিক অর্থনীতির ওপর ব্যাপক গবেষণা কর্মের জন্য বিখ্যাত

* মাইকেল ফারাদে (Michael Faraday) – শ্রেষ্ঠ পদার্থবিদদের একজন

* জন ডাল্টন (Jon Dalton) – পারমাণবিক তত্তের জনক ।

* জন রে (John ray) – বিখ্যাত ব্রিটিশ বিজ্ঞানী

* গ্রেগরি ম্যান্দেল (Gregory Mendel)-বংশগতি বিদ্যার জনক । তিনি তার আবিস্কারের মাধ্যমে ডারইয়িনবাদের মিথ্যাচার প্রমাণ করেছেন ।

* লুই পাস্তর (Louis Pasteur) – বিখ্যাত এই চিকিৎসা বিজ্ঞানী ডারইয়িনবাদের বিরুদ্ধে কঠোরতা ঘোষণা করেছিলেন ।

* ব্লেইস পেস্কেইল (Blaise Pascal) –বিখ্যাত গনিতবিদ

* নিকলাস স্টেনো (Nicolaus Steno) –বিখ্যাত বিজ্ঞানী

* ক্যারোলাস লিনিয়াস (Carolus Linnacus) –বিখ্যাত জীব বিজ্ঞানী

* জর্জেস কিউভিয়ার (Georges Cuvier ) – চিকিৎসা বিজ্ঞানী ।

* মেথু মাউরি (Mathew Maury ) – সমুদ্র বিদ্যার জনক

* থমাস এন্দারসন (Thomas Anderson)- জৈব রসায়নের জগতের একজন দিকপাল

এরকম অনেক বড় বড় বিজ্ঞানিদের নাম উল্লেখ করা জানে যারা স্রষ্টায় বিশ্বাস করতেন শুদু তাই নয় বিজ্ঞান এবং যুক্তি দিয়েও প্রমাণ করে গেছেন কিন্তু আফসোস নাস্তিকরা বিজ্ঞান বিজ্ঞান করে অথচ ঐ সব বিজ্ঞানিদের গবেষণা পরেও না জানেও না ।

বাতাস কি দৈবক্রমে একটি এরোপ্লেন সৃষ্টি করতে পারে ?

বিখ্যাত পদার্থবিদ স্যার ফ্রেড হয়েল (sir fred Hoyle) পৃথিবীতে প্রাণের উৎপত্তি সম্পর্কে বলতে গিয়ে প্রকারন্তরে এ প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন তিনি তার বই THE Intelligent Universe – এ লিখেছেন , একটি টর্নেডোর ধাক্কায় হটাত করে প্রয়োজনীয় উপাদানসমূহ একত্রিত হয়ে “রয়িং-৭৪৭” তৈরি হয়ে যাবার সম্ভাবনা যতটুকু ঠিক দৈবক্রমে প্রিথিবিতে প্রাণের উৎপত্তির সম্ভাবনাও ততটুকু । (২)

সত্য কথা বলতে আধুনিক পদার্থ বিদদের একটি বড় দল স্রষ্টার সৃষ্টির ব্যাখ্যা সত্য বলেই মেনে নিয়েছেন । ইতিহাস বিখ্যাত জে সব পদার্থবিদ স্রষ্টায় বিশ্বাস করতেন তাদের মধ্যে হলঃ স্যার আইজ্যাক নিউটন, ফারাদে , ক্যালভিন , মাক্সওয়েল অন্যতম । আইজ্যাক নিউটনের সময় বিখ্যাত বিজ্ঞানী ও পদার্থবিদরা বিশ্বাস করতেন যে গ্রহ সমূহ ও আসমানি বস্তুসমুহের গতি প্রকৃতিকে ভিন্ন ভিন্ন সুত্র দিয়ে ব্যাখ্যা করা যাবে । কিন্তু নিউটন বিশ্বাস করতেন যে যেহেতু পৃথিবী ও মহাশূন্যের স্রষ্টা একজন সেহেতু এদেরকে একই সুত্র বা Law দিয়ে ব্যাখ্যা করা যাবে । তিনি লিখেছেনঃ
সূর্য , গ্রহসমূহ এবং ধূমকেতু সমুহের এই সুন্দর সিস্টেমটি কেবল একজন বুদ্ধিমান ও ক্ষমতাবান সত্তার প্রত্যক্ষ তত্থাবধানেই চালু থাকা সম্ভব । (৩)

মধ্য যুগ থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত যে সব বিজ্ঞানী পদার্থ বিদ্যা গনিত ও জ্যোতির্বিদ্যার জগতে গবেষণা করেছেন তাদের মধ্যে হাজার হাজার বিজ্ঞানী এ সত্য সম্পর্কে একমত যে এ বিশ্ব জগতে একজন একক স্রষ্টা কত্রিক সৃষ্ট ।
বিখ্যাত বিজ্ঞানী জোহানেস ক্যাপলার (Johannes Kepler,the founder of physical astronomy). তার সে বিশ্বাসের কথা ,কোন রকম রাখডাক না করেই তার গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন (৪)

বিখ্যাত পদার্থবিদ উইলিয়াম থমসন (লর্ড কেলভিন)-যিনি ছিলেন একজন থারমডাইনামিক্স এর প্রতিষ্ঠাতা । তিনি স্রষ্টায় বিশ্বাস করতেন । তিনি ডারইয়িন এর বিবর্তন তথ্য এর কড়া সমালোচনা করেছেন এবং এই পদার্থবিদ সরাসরি প্রত্থাক্ষান করেছিলেন । তিনি প্রাণের উৎপত্তি পেছনে একজন স্রষ্টার হাত আছে বলে বিশ্বাস করতেন ।
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিদ্যার অধ্যাপক রবার্ট মাথুস ১৯৯২ সালে প্রকাশিত তার Unraveling The mind of god শীর্ষক গ্রন্থে একক স্রষ্টার অস্তিত্তের পক্ষে অকাট্য যুক্তি তুলে ধরেছেন ।

ওমুকরা হয়ত এইসব প্রমাণ এরিয়ে যাবে শুমুমাত্র নিজের মিথ্যা স্বার্থের জন্য কিন্তু আপনি তো সত্যকে মেনে নিবেন কারন আপনি সত্য খুজছেন আর আপনি তাদের মত না যারা সকালে ঘুম থেকে উঠেই আগে ফেসবুকে, টুইটারে,ব্লগে এসে ইসলামকে গালি দিয়ে সকালের নাস্তা শুরু করে ! । সারা দিন কিভাবে ধর্মকে গালি দিয়ে ছোট করা যায়, মিথ্যা প্রমাণ আর লেইম যুক্তি দিয়ে কিভাবে সাধারণ মানুষদের ধোঁকা দিবে এই ভাবনায় মক্ত থাকলে , আপনি আপনার ডোনারকে খুশি করতে পারলেও সত্যকে গ্রহন করা আপনার নসিব হবে না ভাই । কথাটা ভাল করে মনে রাইখেন ।
ফেসবুকে ফেক আইডি নিয়ে ইসলাম বিদ্বেষীটা বর্তমানে একটি স্বাভাবিক হয়ে গেছে তবে আপনাদের আমি এই বিষয়ে সতর্ক থাকতে বোলব । নাস্তিকরা সাধারণ মানুষদের টার্গেট করে যারা যুক্তি বুঝে না এমনকি ইসলামও বুঝে না এদের টার্গেট করে বানান প্রশ্নের বুলি করে অনেক সময় বিভ্রান্তিতে পড়ে অনেকেই । তাই আপনাদের জন্য আমার কথা হল সাবধান এসব থেকে । কারন তারা তাদের এরিয়ে চলে যারা যুক্তি জানে ইসলাম জানে বিজ্ঞান জানে । তারা ভাল করেই জানে ইসলাম বিষয়ে যাদের জ্ঞান আছে তাদেরকে তারা মিথ্যা বললে ধরা খাবে । তাই সাবধান । যাইহোক এমনই এক মূর্খের সাথে ফেসবুকে লিখা লিখির মাধ্যমেঃ

-নাস্তিকরা বলে আল্লাহ দেখতে কেমন ? কই থাকে , না থাকে .? কয়তা হাত , কয়তা পা ? তো তোমাকে প্রশ্ন করছি প্রকৃতি দেখতে কেমন , এর হাত পা কয়তা আছে আমাকে দেখাও ?
-প্রকৃতি কোন প্রানি না

-স্রষ্টা কোন প্রানি এই কথা কে কইইসে ? স্রষ্টার ক্ষেত্রে তোমরা একই প্রশ্ন করো অথচ আমরা মুসলিমরা একই ধাচের প্রশ্ন প্রকৃতি বিষয়ে করলে নাস্তিকদের থেকে জবাব আসে না কেন ?

-কারন স্রষ্টা আমাদের ধরে ধরে জাহান্নামে ফেলবে বলে তাই জিজ্ঞাসা করে মানুষে ।

- এই তোমাদের উত্তর দেওয়ার দশা !! (মুখে হাসি) সন্ত্রাসিকে জেলে দিলে কি খারাপ না ভাল ? উত্তর হল ভাল একই ভাবে স্রষ্টাও অপরাধীদের শাস্তি দিবে জাহান্নামে এতে আপত্তির কিছুই নাই  । কোন ছেলে তার বাপরে বাপ না ডাকলে যদি অন্যকে বাপ ডাকে আর আসল বাপের বিরোধী করে তাইলে ঐ বাপ যেমন তার ঐ বেইমান সন্তানকে সম্পত্তি দিবে না সাথে পুলিশের কাছে মামলাও দিয়ে ছেলেকে শাস্তি দিতে পারে একই ভাবে আল্লাহ কে না মেনে তাঁর সাথে শরিক করলেও আল্লাহ জান্নাত দিবে না কথা পরিস্কার । এখন আমার প্রশ্নের জবাব দেও প্রকৃতি দেখতে কেমন , এর হাত পা কেমন কেন প্রকৃতি আমাদের মানুষ বানালেন ?

-এগুলো বুঝতে হলে পড়ালেখা করতে হয় ।মূর্খদের এগুলো বলে লাভ কি ?
-স্রষ্টা বিষয়েও জানতে হলে লেখাপড়া করতে হয় এই এসব যুক্তি মূর্খরা বুঝবে না ।
-আপনার জ্ঞান না বাড়লে আমি কি করমু ?
- আচ্ছা, “জ্ঞান” দেখতে কেমন ? হায় পা কয়তা ? জ্ঞান মানুষের মাথায় কোন দিকে থাকে আর প্রকৃতি কেন নিয়ম মানে ?

- প্রকৃতি কার বানানো নিয়ম মানে ?
- আমি জানি না , আপনিই বলেন ?
- আপনি জিজ্ঞেস করেছেন প্রকৃতি কেন নিয়ম মানে এখানে কার নিয়ম এর কথা বললেন ?
- তাহলে প্রকৃতি কেন নিজে নিজেই আম গাছে তাল দিতে পারে নাহ ? বাস্তব প্রমাণ পেলেই আমি খুশি ।
-পারে কে বলল ?

-প্রমাণ দেন বাস্তব । এমন ১০০ টি গাছের প্রমাণ দেন যেখানে আম গাছে তাল হয়েছে নিজে নিজেই । কথা ঘুরাবেন না প্লিজ ।
-এটা কোন দিন সম্ভব না ।

-পারে না , কে বলল ? এটা কে বললে তাহলে ।
-আপনি কথায় দেখেছেন আম গাছে কাঁঠাল হয় এটা হয় তা কবে কে বলেছে ?
- যেহেতু স্রষ্টা ছাড়া এত্ত বিশাল মহাবিশ্ব নিজে নিজেই হয়েছে (আপনাদের মতে) তাই কেন নিজে নিজেই ক্ষুদ্র সামান্য একটি আম গাছে তাল ধরতে পারবে না ? শুদু এর জবাব দেন তাইলেই হবে জনাব ।

-আপনি যদি বিশ্বাস করেন আল্লাহ নিজে নিজেই হয়েছে তাহলে এই মহাবিশ্ব নিজে নিজেই হবে না কেন ?

-যদিও এখানে আল্লাহর কথা আসেনি তারপরেও ভুল বলেছ । আল্লাহ নিজে নিজেই হয়েছে এটা ভুল । আল্লাহ হলেন অসৃষ্ট । আমার প্রশ্নের জবাব দেও ভাই

-আম গাছে তাল হওয়ার দরকার কি ,  দরকার আছে কে বলল ?
- নাস্তিকদের দাবি “স্রষ্টা ছাড়া সব হয়েছে নিজে নিজেই”- তাহলে কেন স্রষ্টা ছাড়া নিজে নিজেই আম গাছে তরমুজ হবে না ? কেন হয় না এটাই প্রশ্ন । দরকার কি দরকার না সেটা পরের ব্যাপার ।

-কেন এটা পরের দাবি হবে কেন ?
- এটা পরের ব্যাপার বলেছি , কেন হয় না এটাই প্রশ্ন ?
-হওয়ার দরকার নাই বলে হয় না ।

- সব কিছু তাহলে নিজে নিজেই হওয়ার দরকার কেন হল ? আর এখন কেন দরকার হয় না – এর উত্তর পেলেই হবে ।

-আপনি একসাথে দুটি প্রশ্ন করেছেন । এখন কেন হয় না এটা কেউ বলেনি।সব কিছু নিজে থেকে হবে তাহলে কার থেকে হবে ?

-সেটাই আমি প্রমাণ চাচ্ছি ভাই আর সব কিছু তাহলে কেন এমনি এমনি হওয়ার দরকার হল ? এর এখন কেন হয় না ? তুমি যে ভাবে কথা বলছ একটাও প্রশ্নের ধারের কাছেও না যায় না ভাই ।
- প্রমাণ আপনার সাথে আছে । একটি গাছ নিজে নিজে হয় এটাকি জানেন । মানুষ নিজে নিজে হয় এটা কি জানেন ? আর নিজে নিজেই হওয়া ছাড়া আর কোন পথ নাই তাই হয় ।
-হাহাহাহহাহা । তাহলে কেন এখন নিজে নিজেই বাবা মা ছাড়া সন্তান হয় না আর কেন আম গাছে লিচু নিজেই নিজেই হয় না ? নিজে নিজেই এখন কেন হয় না ??

- নিজে নিজে মা বাপ ছাড়া সন্তান হওয়ার দরকার কি ? এর মানে দরকার নাই তাই হবে না ।

- দরকার পরে আগে বোল হয় না কেন ? ভাইরে তুমি নিজেও জানো এর জবাব তোমরা নাস্তিকরা দিতে পারবে না । শুদু শুদু কথা বাড়াচ্ছ । আচ্ছা বল , এর দরকার নাই কেন আর আগেই না কেন দরকার হল ?
- আমি তো এর উত্তর দিয়েছি, কারন এর ছাড়া আর কোন রাস্তা নাই তাই হয় আর আগে কি দরকার হল আপনাকে আমি বলেছি একটা করে প্রশ্ন করতে । আপনি দুটা প্রশ্ন করেছেন একটি করে করুন ?

- দুটার জবাব একসাথে দেন ।এত বড় বিশা…..ল মহাবিশ্ব কেন নিজে নিজেই হল এখন কেন ক্ষুদ্র একটা আমগাছে আঙুর হবে না ? আচ্ছা আগে বল কেন নিজে নিজেই হওয়ার রাস্তা হল – এর জবাব দেও ?
-এটা শর্ত না । আমি দিলে আপনি বুঝতে পারবেন না । আপনি মহাবিশ্ব চেনেন কি, কি কি দিয়ে মহাবিশ্ব হয় ?
-হাহাহাহা আমার প্রশ্নের উত্তর দিলে দাও না দিলে থাক । ধন্যবাদ আপনাকে নাস্তিক মশাই ।
(অনেকক্ষণ পর আমাকে বলে)

-মহাবিশ্ব দরকার ছাড়া কোন কাজ করে না আর মহাবিশ্ব আগের থেকে ছিল থাকবে ।

-যদিও তুমি তোমার এই দাবীর পক্ষে কোন বাস্তব প্রমাণ দিতে পারবে না তারপরেও বলছি । থার্মোডাইনামিক্স এর সুত্র অনুযায়ী মহাবিশ্ব একটি শুরু আছে ও শেষ আছে । সুতরাং তুমি যে মিথ্যা বলছ এটা প্রমানিত হল ।
- আমি জানি এটা হাইপোথিসিস এটা এখনো থিওরি হয়নি।

-হাহাহাহাহা মহাবিশ্ব আগে থেকে ছিল এটা কি বাস্তব ? হ্যাঁ হলে বাস্তব প্রমাণ দেও । তোমার দাবি “মহাবিশ্ব দরকার ছাড়া কোন কাজ করে নাহ” – আচ্ছা মহাবিশ্বের দরকার কেন হয় ? তুমি কিভাবে বুঝলে তুমি কি সেখানে ছিলে ?
{ফাউযুক্তি বার বার দিচ্ছিল সে নাস্তিক । আর আমার প্রশ্নের কোন জবাবই সে দিতে পারেনি । আমি তার সাথে কথা শেষ করে দিয়ে বললাম আপনার সাথে কথা বলে ভাল লাগলো ধন্যবাদ, একটু পরে সে রেপ্লে দিল এমন এক কথা যা খুবই হাস্যকর, আসুন দেখি কি বলেছে সে }

-হ্যাঁ। আমি অনেক আগে থেকে ছিলাম । এখনো আছি ভবিষ্যতে থাকব আর আমার সাথে এই মহাবিশ্বও আছে , ছিল আর থাকবে  -এটাই হল প্রমাণ । প্রকৃতি কোন প্রাণী না যে তার উদ্দেশ্য থাকবে এটি একটি বেবস্থা যা কেবল সুশৃঙ্খল মেনে চলে , তাতে বাধা পরে, সে সব নিয়মে তা সে পালন করে না ।

- আচ্ছা আপনি একজন মানুষ যে এই বইটি পড়ছেন । ১০০ বছর আগে কি আপনি ছিলেন বা ঐ নাস্তিক কি ছিল ? না । তাহলে গোঁজামিল দিয়ে কিভাবে বলল মহাবিশ্ব আগে থেকে ছিল আর এখন থাকবে আর এটাই প্রমাণ নাকি !!! হাহাহাহা “মহাবিশ্ব আগে থেকেই ছিল” এর বাস্তব প্রমাণ কি সে দিতে পারবে ?

প্রকৃতি কোন প্রাণী না – আমি একমত কিন্তু নাস্তিকরা সেটা বুঝল কিভাবে ? ওরা কি নিজ চক্ষে বাস্তবে দেখেছে যে প্রকৃতি কোন প্রাণী না । স্রষ্টা বিষয়ে যখন ওরা প্রশ্ন করে , স্রষ্টার হাত-পা দেখতে কেমন , দেখা যায় না কেন , কোথায় থাকে , কেন থাকে ? উত্তরে আমরা যখন বলি এগুলো অবান্তর প্রশ্ন । মিঃ নাস্তিকেরা তখন হাসাহাসি করে আর একই ধাচের প্রশ্ন আমরা ওদের করলে, কিভাবে গোঁজামিল দিল তাতো বুঝতেই পারছেন ।

আমি যদি প্রশ্ন করি প্রকৃতি কেন সুশৃঙ্খল হয়ে চলে, আর কেন বাধা পরা সেইসব নিয়মে তা সে পালন করে না কেন ? এর জবাব কি ওমুকরা দিতে পারবে !!!

আর থার্মোডাইনামিক্স এটা বলে এখনো থিউরি হয় নাই । হায়রে কপাল ! । মহাবিশ্ব শুরু নাই ,শেষ নাই এটা পুরো বাতিল হয়ে গেছে যখন থার্মোডাইনামিক্সের তাপ ও গতির সুত্রগুলো আবিস্কার হয়েছে এর দ্বিতীয় সুত্র বলছে – মহাবিশ্ব ক্রমাগত ও নিরবিচ্ছিন্ন উত্তাপ থেকে পর্যায়ক্রমে উত্তাপহীন অস্তিত্বের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে কিন্তু  এ সুত্র উল্টো থেকে প্রয়োগ সম্ভব না।এভাবে একসময় চলতে চলতে সব শক্তি শেষ হবে আর এ মহাবিশ্বের ধ্বংস হবে । কিয়ামত !!!
উদাহরণঃ একটি গরম চায়ের কাপ টেবিলে রাখা হলে সময়ের সাথে সাথে তা হারিয়ে ঠাণ্ডা হবে কিন্তু সেটা যে পরিমাণ গরম ছিল সময়ের সাথে সাথে তার চেয়ে বেশি গরম হবে এটা অসম্ভব । এটাই থার্মোডাইনামিক্সের সুত্র ।
এডওয়ার্ড লুথার কেসেল (৫) স্রষ্টার অস্তিত্ব প্রমাণ করতে যেয়ে তিনি লিখেছেনঃ

তাপ গতিবিদ্যা- এর দ্বিতীয় আইন বা Law of entropy নামে অভিহিত আইন অধিকাংশ সময় প্রমাণ করে যে , শেষ গোষ্ঠী ভুল করেছেন । বিজ্ঞান সুস্পষ্ট করে দেখিয়ে দিচ্ছে যে, এই মহাবিশ্ব অনাদিকাল থেকে কখনোই বিরাজমান হতে পারে না । Law of entropy বলে যে, উত্তপ্ত বস্তু থেকে ততধিক শীতল বস্তুতে সব সময় তাপ প্রবাহিত হচ্ছে এবং তাপ প্রবাহের এই নিয়মকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে বিপরীতগামী করার জন্য কখনো পাল্টানো যায় না ।মাপা শক্তির তুলনায় অমাপ্প শক্তির অনুপাতে হচ্ছে entropy: যাতেকরে বলা যায় যে, মহাবিশ্বের entropy সব সময় বৃদ্ধি পাচ্ছে । অতএব, মহাবিশ্ব এমন এক সময়ের দিকে যাচ্ছে যখন সামকগ্রিকভাবে তাপমাত্রা সমান হবে এবং তখন প্রয়োজনীয় আর কোন শক্তিই থাকবে না । পরিনামে আর কোন রাসায়নিক ও ভৌত পক্রিয়া থাকবে না এবং সকল প্রান নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে কিন্তু যেহেতু এখনো পৃথিবীতে প্রাণী বিরাজমান এবং রাসায়নিক ও ভৌত পক্রিয়া অব্যাহত রয়েছে: কাজেই এ কথা নিঃসন্দেহে সত্য যে , আমাদের এই মহাবিশ্ব অনাদিকাল থেকে অবস্থান করছে না । অন্যথায় এই দীর্ঘ সময়ের মধ্যে কাজে লাগানোর উপযোগী শক্তি বহুদিন আগেই শেষ হয়ে যেত আর সেই সঙ্গে প্রকৃতি সম্পূর্ণ স্তব্ধ হয়ে যেত । কাজেই সম্পূর্ণ অনিচ্ছা সত্তেও বিজ্ঞান এই কথাই প্রমাণ করে যে, নিশ্চয়ই আমাদের এই মহাবিশ্বের সুচনা হয়েছিল আর এই কথা প্রমাণ করতে যেয়ে বিজ্ঞান সেই সাথে স্রষ্টার অস্তিত্ব সত্তাকেই প্রমাণ করে, যারই সুচনা হয়েছে সেই আপনা আপনি থেকে আরম্ভ হয় নি, অধিকন্তু এর জন্য এক পরম ও চরম প্রস্তাবক সৃষ্টিকর্তা স্রষ্টা রয়েছেন । (৬)

উপরের কথা গুলা থেকে আমরা মূল যেই শিক্ষা পাই সেটা হলঃ

*এই মহাবিশ্ব একটি শুরু আছে । যেহেতু এর শুরু আছে অবশ্যই এর পিছনে একজন স্রষ্টার ইশারা রয়েছে ।

*নিজে নিজেই কিছু হওয়া এইটা বাস্তব বিরোধী এবং অযৌক্তিক একটি কথা ।

* বিজ্ঞানীরাও স্রষ্টাকে মেনে নিচ্ছেন । যদিও নাস্তিকরা এই সব বিজ্ঞানীদের গবেষণা এরিয়ে যায়। বর্তমানে স্রষ্টার অস্তিত্বের পক্ষে অনেক গবেষণা হচ্ছে ।

* কোয়ান্টাম ফ্লাকচুয়েশন জন্য যদি এই মহাবিশ্ব নিজে নিজেই হতে পারে তাহলে কেন আমরা দেখি না আম গাছে নিজে নিজেই তরমুজ ধরতে ? কোয়ান্টাম ফ্লাকচুয়েশন এটি হটাত কেন থেমে গেল ? আগেই বা হল কেন নিজে নিজে ? কোয়ান্টাম ফ্লাকচুয়েশন এর ফলে দুনিয়াতে কেন সব কিছুই নিজে নিজে হয় না ? কোয়ান্টাম ফ্লাকচুয়েশন এর ফলে আমরা কেন নিজে নিজেই চোখ ছাড়া দেখতে পারি না ? কি হাঁসি পাচ্ছে ওকে তাহলে হাসুন !!!

* মহাবিশ্ব আগে থেকে ছিল , এখনো আছে এটি ভোগাস যা বিজ্ঞান দ্বারাই প্রমানিত হয়েছে । বরং থার্মোডাইনামিক্স এর দ্বিতীয় সুত্র মোতাবেক মহাবিশ্ব এর শুরু আছে এবং এই সুত্র যে সৃষ্টি করেছেন তিনিই স্রষ্টা । তাই এডওয়ার্ড লুথার কেসেল বলেছেন এই সুত্র স্রষ্টার অস্তিত্ব এর প্রমাণ বহন করে ।

সময় কারো জন্য শুয়ে থাকে না তাই বিষয়গুলো একটু নিরপেক্ষ হয়ে ভাবুন ভাই । আপনারা নাস্তিকরা আমাদের মানবতার ভাই । দ্বিমত হতেই পারে এরপরেও বলছি, ভাবুন চিন্তা করুন কারন আপনার রব বলেছেনঃ 
তারা কি কুরআন নিয়ে চিন্তা-গবেষণা করে না? (৭)

রেফারেন্স সমূহঃ

১/ P.J,Zwart, About time: A Philosophical Inquiry Into The origin and Nature of time: page=117-119. (illustrated Edition,north-hol-land pub,co,1976)

২/ Nature,12 November, 1981 .

৩/ Newton, principia,2nd Edition: j,de vries, essentials of physical science,B, Eerdmans pub,co. grand rapids. sd, 1958.

৪/ Henry M.Morris , men of science men of god, master books, 1992 , page= 13 .

৫/ এডওয়ার্ড লুথার কেসেল হলেন প্রাণিতত্ত্ববিদ ও কিটতত্ত্ববিদঃ এম,এস সি, পি-এইচ,ডিঃ ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, সানফ্রানসিসকো বিশ্ববিদ্যালয়ের জীববিদ্যার অধ্যাপক ও চেয়ারম্যান , ক্যালিফোর্নিয়া একাডেমী অব সায়েন্সের স্টাফ কিটপতঙ্গের এসোসিয়েট কেউরেটর , জীববিদ্যার ওয়াসম্যান জার্নালসহ কারিগরি প্রকাশনার সম্পাদক । কীটপতঙ্গের ভ্রূণতথ, রোগতত্ত্ব, সালামানণ্ডার ক্লিথিরির ডিপটারোলজি বিশেষজ্ঞ ।

৬/ The Evidence of god in expanding universe, Edited by jon clover monsma. বাংলায় অনুবাদ করেছেনঃ সৈয়দ রেদওয়ানুর রহমান । চল্লিশজন সেরা বিজ্ঞানীদের দৃষ্টিতে আল্লাহর অস্তিত্ব, পৃষ্ঠাঃ ৪৪ ।

৭/ সুরা মোহাম্মদ, অধ্যায় ৪৭। আয়াত ২৪ ।

লিখেছেনঃ এম ডি আলী

No comments:

Post a Comment

বাচ্চাদের প্রাথমিক রুকইয়াহ ও বিধিনিষেধ

প্রাথমিক রুকইয়াহ পদ্ধতিঃ  ১।   মানুষ ও জ্বীনের বদনজর ও জ্বীনের আছর থেকে হিফাযত ও শিফার নিয়তে - দুরুদে ইব্রাহিম, সুরা ফাতিহা, আয়াতুল কুরসি,...