কুরবানীর গোশত কয় ভাগে ভাগ করা উত্তম?
জবাবে বলা যায় যে, তিন ভাগে ভাগ করতেই হবে তাছাড়া হবে না এরকম ভাবা বোকামি। কারন রাসূল (সাঃ) থেকে সরাসরি তিন ভাগে ভাগ করতেই হবে মর্মে কোনো আয়াত অথবা হাদীস পাওয়া যায় না। মহান আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, অতঃপর তোমরা তা হতে আহার কর এবং আহার করাও ধৈর্যশীল অভাবগ্রস্তকে ও বিনয়ের সাথে ভিক্ষাকারীকে। (সূরা হজ্জ্ব ৩৬)
উক্ত আয়াত থেকে আলেমদের একটা জামায়াত তারা বলে থাকেন কুরবানীর গোশত তিন ভাগে ভাগ করে দেয়ায় উত্তম, যদিওবা কেউ ভাগ না করে সব একাই রেখে দিলেও তা জায়েয কিন্তু তা অনুত্তম। একভাগ নিজের জন্য, দ্বিতীয়ভাগ আত্মীয়-স্বজনের জন্য এবং তৃতীয়ভাগ ফকির মিসকীনদের জন্য।
এ বিষয়টি সাহাবায়ে কেরামের কার্যাবলী থেকেও প্রমাণিত। আলকামা বলেন, আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ) আমার হাতে কুরবানীর পশু পাঠান এবং নির্দেশ দেন, কুরবানীর দিন একে যবোহ করবে, নিজে খাবে, মিসকীনদেরকে দেবে এবং আমার ভাইয়ের ঘরে পাঠাবে। (আস-সুনানুল কুবরা লিল বাইহাকী ১০২৩৮)
হযরত ইবনে উমর (রাঃ)ও একই কথা বলেছেন অর্থাৎ একটি অংশ খাও, একটি অংশ প্রতিবেশীদেরকে দাও এবং একটি অংশ মিসকীনদের মধ্যে বণ্টন করো। (ইবন কাসীর)
জবাবে বলা যায় যে, তিন ভাগে ভাগ করতেই হবে তাছাড়া হবে না এরকম ভাবা বোকামি। কারন রাসূল (সাঃ) থেকে সরাসরি তিন ভাগে ভাগ করতেই হবে মর্মে কোনো আয়াত অথবা হাদীস পাওয়া যায় না। মহান আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, অতঃপর তোমরা তা হতে আহার কর এবং আহার করাও ধৈর্যশীল অভাবগ্রস্তকে ও বিনয়ের সাথে ভিক্ষাকারীকে। (সূরা হজ্জ্ব ৩৬)
উক্ত আয়াত থেকে আলেমদের একটা জামায়াত তারা বলে থাকেন কুরবানীর গোশত তিন ভাগে ভাগ করে দেয়ায় উত্তম, যদিওবা কেউ ভাগ না করে সব একাই রেখে দিলেও তা জায়েয কিন্তু তা অনুত্তম। একভাগ নিজের জন্য, দ্বিতীয়ভাগ আত্মীয়-স্বজনের জন্য এবং তৃতীয়ভাগ ফকির মিসকীনদের জন্য।
এ বিষয়টি সাহাবায়ে কেরামের কার্যাবলী থেকেও প্রমাণিত। আলকামা বলেন, আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ) আমার হাতে কুরবানীর পশু পাঠান এবং নির্দেশ দেন, কুরবানীর দিন একে যবোহ করবে, নিজে খাবে, মিসকীনদেরকে দেবে এবং আমার ভাইয়ের ঘরে পাঠাবে। (আস-সুনানুল কুবরা লিল বাইহাকী ১০২৩৮)
হযরত ইবনে উমর (রাঃ)ও একই কথা বলেছেন অর্থাৎ একটি অংশ খাও, একটি অংশ প্রতিবেশীদেরকে দাও এবং একটি অংশ মিসকীনদের মধ্যে বণ্টন করো। (ইবন কাসীর)
No comments:
Post a Comment