আমরা সাধারণত নখ, চুল কেটে ফেলে দিই। কেউ কেউ বলে, এগুলো নাকি মাটিকে পুঁতে রাখতে হয়। এক্ষেত্রে ইসলামের নির্দেশনা কী?
উত্তর:
নখ, চুল কাটার পর যেখানে সেখানে ফেলে দেওয়া উচিত নয়। বরং তা মাটির নিচে পুঁতে দেওয়া উত্তম। নাফে রাহ. থেকে বর্ণিত আছে, আবদুল্লাহ ইবনে উমর রা. নখ, চুল কাটার পর তা মাটির নিচে পুঁতে দিতেন। -কিতাবুত তারাজ্জুল ৬০
তবে নখ, চুল মাটিতে পোঁতা কষ্টকর হলে ডাস্টবিনে বা সংরক্ষিত জায়গায় ফেলে দিলে তাতেও সমস্যা নেই। তবে যেসব লোম শরীরে থাকা অবস্থায় অন্যের জন্য দেখা না জায়েয শরীর থেকে পৃথক হওয়ার পরও তা অন্যকে দেখানো জায়েয নয়। তাই এ ধরনের পশম ফেলার ক্ষেত্রে এ বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে।
-মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা, হাদীস ২৬১৭১; ফাতাওয়া খানিয়া ৩/৪১১; ফাতাওয়া তাতারখানিয়া ১৮/২১০; আলবাহরুর রায়েক ৮/২০৪
উল্লেখ্য যে, সমাজে প্রচলিত অনেক ভ্রান্ত মতবাদ আছে যে নখ চুল কেটে মাটিতে না পুতে রাখলে কিয়ামতের দিন এই এই হবে ইত্যাদি ইত্যাদি। এগুলোর কোন শরিয়াহ মোতাবেক ভিত্তি নেই।
উত্তর:
নখ, চুল কাটার পর যেখানে সেখানে ফেলে দেওয়া উচিত নয়। বরং তা মাটির নিচে পুঁতে দেওয়া উত্তম। নাফে রাহ. থেকে বর্ণিত আছে, আবদুল্লাহ ইবনে উমর রা. নখ, চুল কাটার পর তা মাটির নিচে পুঁতে দিতেন। -কিতাবুত তারাজ্জুল ৬০
তবে নখ, চুল মাটিতে পোঁতা কষ্টকর হলে ডাস্টবিনে বা সংরক্ষিত জায়গায় ফেলে দিলে তাতেও সমস্যা নেই। তবে যেসব লোম শরীরে থাকা অবস্থায় অন্যের জন্য দেখা না জায়েয শরীর থেকে পৃথক হওয়ার পরও তা অন্যকে দেখানো জায়েয নয়। তাই এ ধরনের পশম ফেলার ক্ষেত্রে এ বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে।
-মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা, হাদীস ২৬১৭১; ফাতাওয়া খানিয়া ৩/৪১১; ফাতাওয়া তাতারখানিয়া ১৮/২১০; আলবাহরুর রায়েক ৮/২০৪
উল্লেখ্য যে, সমাজে প্রচলিত অনেক ভ্রান্ত মতবাদ আছে যে নখ চুল কেটে মাটিতে না পুতে রাখলে কিয়ামতের দিন এই এই হবে ইত্যাদি ইত্যাদি। এগুলোর কোন শরিয়াহ মোতাবেক ভিত্তি নেই।
No comments:
Post a Comment