মক্কা মকাররমার শরিয়াহ ও ইসলামি শিক্ষা অনুষদের অধ্যাপক শাইখ মোহাম্মদ আলী আস ছবুনী রহঃ এর বক্তব্য। যার লেখা কিতাব বাংলাদেশের ফাজেল ক্লাসে পাঠ দান করা হয়।
আধুনিক মুসলিম বিশ্বের প্রসিদ্ধ ইমাম সৌদি আরবের ছবূনী (রহঃ) তার রিসালাহ ‘আস সিয়াম’ এ লিখেছেন,
“এটা একটা অনেক বড় গুরুত্বপূর্ণ মাসয়ালা, চাঁদ বিভিন্ন সময় উদিত হওয়ার ভিন্নতা গ্রহণযোগ্য কিনা? এই মাসআলাটি ইবাদতের সাথে সম্পৃক্ত। যেমন রমাজান, হাজ্জ প্রভৃতি চাঁদের সাথে সম্পৃক্ত। এ সম্পর্কে অধিকাংশ ফকীহদের মত হলো চাঁদের বিভিন্ন সময় উদিত হওয়ার ভিন্নতা গ্রহণযোগ্য নয়। মালেকী, হাম্বলী ও হানাফীদের মত হলো, পৃথিবীর কোনো এলাকার নতুন চাঁদ দর্শন সমগ্র মুসলিম বিশ্বের জন্য প্রযোজ্য। এর দলীল হল নাবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর হাদীস
‘তোমরা যখন নতুন চাঁদ দেখবে তখন সিয়াম পালন আরম্ভ করবে, আবার যখন নতুন চাঁদ দেখবে তখন সিয়াম পালন করা থেকে বিরত থাকবে,’
এই হাদীসে রাসূলুল্লাহ (সঃ) সমস্ত মুসলিমকে সম্বোধন করেছেন।এই সম্বোধন সিরিয়া, মদীনা বা মিসরবাসীর জন্য সুনির্দিষ্ট নয়। যেভাবে সমস্ত মুসলিমের আরাফা একটি দিনেই হয়, সেভাবে কুরবানীর ঈদও একই দিনেই হতে হবে।
নিকটবর্তী অতীতের তুর্কী খিলাফতের সময় সমগ্র মুসলিম বিশ্বের মুসলিম একই দিনে সিয়াম/রোযা শুরু করতেন এবং একই দিনে ঈদ করতেন। তারা আজকের মুসলিমদের থেকে তেজস্বী মুসলিম ছিলেন। যদি উসমানী খিলাফতের সময় এ ধরনের মুসলিম ঐক্যের নিদর্শন উপস্থাপিত হয়ে থাকে, তবে আজ কেন তা অনুপস্থিত?” (ইমাম ছবূনী (রহঃ) এর কথা এপর্যন্তই এখানে দেয়া হল)
“এটা একটা অনেক বড় গুরুত্বপূর্ণ মাসয়ালা, চাঁদ বিভিন্ন সময় উদিত হওয়ার ভিন্নতা গ্রহণযোগ্য কিনা? এই মাসআলাটি ইবাদতের সাথে সম্পৃক্ত। যেমন রমাজান, হাজ্জ প্রভৃতি চাঁদের সাথে সম্পৃক্ত। এ সম্পর্কে অধিকাংশ ফকীহদের মত হলো চাঁদের বিভিন্ন সময় উদিত হওয়ার ভিন্নতা গ্রহণযোগ্য নয়। মালেকী, হাম্বলী ও হানাফীদের মত হলো, পৃথিবীর কোনো এলাকার নতুন চাঁদ দর্শন সমগ্র মুসলিম বিশ্বের জন্য প্রযোজ্য। এর দলীল হল নাবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর হাদীস
‘তোমরা যখন নতুন চাঁদ দেখবে তখন সিয়াম পালন আরম্ভ করবে, আবার যখন নতুন চাঁদ দেখবে তখন সিয়াম পালন করা থেকে বিরত থাকবে,’
এই হাদীসে রাসূলুল্লাহ (সঃ) সমস্ত মুসলিমকে সম্বোধন করেছেন।এই সম্বোধন সিরিয়া, মদীনা বা মিসরবাসীর জন্য সুনির্দিষ্ট নয়। যেভাবে সমস্ত মুসলিমের আরাফা একটি দিনেই হয়, সেভাবে কুরবানীর ঈদও একই দিনেই হতে হবে।
নিকটবর্তী অতীতের তুর্কী খিলাফতের সময় সমগ্র মুসলিম বিশ্বের মুসলিম একই দিনে সিয়াম/রোযা শুরু করতেন এবং একই দিনে ঈদ করতেন। তারা আজকের মুসলিমদের থেকে তেজস্বী মুসলিম ছিলেন। যদি উসমানী খিলাফতের সময় এ ধরনের মুসলিম ঐক্যের নিদর্শন উপস্থাপিত হয়ে থাকে, তবে আজ কেন তা অনুপস্থিত?” (ইমাম ছবূনী (রহঃ) এর কথা এপর্যন্তই এখানে দেয়া হল)
No comments:
Post a Comment