পিরিয়ডে (হায়েয) থাকা নারীরা লাইলাতুল কদরে যেসব আমল করতে পারেন
◉◉◉◉◉◉◉◉◉►✪◄◉◉◉◉◉◉◉◉◉
.
❑ দু‘আ করা
.
পিরিয়ডকালে দু‘আ করতে কোনো অসুবিধা নেই। সুতরাং, উত্তম হবে—অজু করে লাইলাতুল কদরের মহান রজনীতে আন্তরিকভাবে দু‘আয় মনোনিবেশ করা। এই রাতে দু‘আ কবুল হয়। হাদিসে এসেছে, ‘‘দু‘আই ইবাদত।’’ [আবু দাউদ: ১৪৭৯, হাদিসটি সহিহ]
.
কোনো বিশেষ নিয়ম নয়, স্বাভাবিকভাবে দু‘আর নিয়ম-কানুন অনুসরণ করে দু‘আ করবেন।
.
❑ তাওবাহ-ইস্তিগফার পড়া
.
এই রাতের গুরুত্বপূর্ণ নেক আমল হলো আল্লাহর নিকট তাওবাহ্ ও ইস্তিগফার পড়া। ইস্তিগফারের যত বাক্য মুখস্থ আছে, সবই পড়বেন। পাশাপাশি একটি সহজ ও গুরুত্বপূর্ণ ইস্তিগফার বেশি বেশি পড়তে পারেন। সেটি হলো:
.
আয়িশা (রা.) বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মৃত্যুর আগে এই ইস্তিগফারটি অধিক মাত্রায় পড়তেন—
.
سُبْحَانَ اللّٰهِ وَبِحَمْدِهِ أَسْتَغْفِرُ اللّٰهَ وَأَتُوبُ إِلَيْهِ
.
অর্থ: আমি আল্লাহর প্রশংসাসহ পবিত্রতা ঘোষণা করছি। আল্লাহর নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করছি এবং তাঁর নিকট তাওবাহ্ করছি। [সহিহ মুসলিম, রিয়াদুস সালেহীন: ১৮৮৬]
.
এর পাশাপাশি তাওবাহর শর্তগুলো পূরণ করে অবশ্যই নিজের সমস্ত গুনাহ থেকে তাওবাহ্ করবেন। তাওবাহর তিনটি শর্ত হলো: কৃত গুনাহ স্বীকার করে সেসব আগে ছেড়ে দিতে হবে, নিজ অপরাধের জন্য অনুতপ্ত ও লজ্জিত হতে হবে এবং ভবিষ্যতে এসব গুনাহ আর না করার ব্যাপারে দৃঢ় প্রতিজ্ঞা করতে হবে। [ইমাম নববী, রিয়াদুস সালেহীন]
.
তাওবাহ্ করার ক্ষেত্রে উত্তম পদ্ধতি হলো, আগে দুই রাকাত নামাজ পড়া। তবে, এটি জরুরি নয়। যেহেতু হায়েয অবস্থায় নামাজ পড়া নিষিদ্ধ, সেহেতু শুধু তাওবাহ ও ইস্তিগফারের কিছু বাক্য পাঠ করে আন্তরিকভাবে দু‘আ করাই যথেষ্ট।
.
❑ রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উপর দরুদ পাঠ করা
.
সর্বোত্তম দরুদ হলো দরুদে ইবরাহিম। আমরা নামাজের শেষ বৈঠকে যে দরুদ পড়ি, সেটিই দরুদে ইবরাহিম। এর পাশাপাশি অন্যান্য মাসনূন (হাদিসের) দরুদও পাঠ করা যায়।
.
দুটো সহিহ দরুদ পড়তে পারেন।
.
اللهم صل على محمد، وعلى آل محمد
আল্লাহুম্মা সল্লি আলা মুহাম্মাদ, ওয়া 'আলা আ~লি মুহাম্মাদ। [নাসাঈ: ১২৯১; হাদিসটিকে সহিহ বলেছেন শায়খ আলবানি (রাহ.)]
.
اللهم صل على محمدٍ عَبْدِكَ وَرَسُوْلِكَ، وَصَلِّ عَلَى الْمُؤْمِنِيْنَ وَالْمُؤْمِنَاتِ، وَالْمُسْلِمِيْنَ وَالْمُسْلِمَاتِ
.
অর্থ: হে আল্লাহ! আপনি আপনি আপনার বান্দা ও রাসূল মুহাম্মাদের উপর রহমত বর্ষণ করুন। আরো রহমত প্রেরণ করুন সকল মুমিন নারী-পুরুষ ও সকল মুসলিম নারী-পুরুষের উপর।
.
হাদিসে এসেছে, যে-মুসলমানের দান-সাদাকাহ করার মতো কিছু নেই, সে যেন দু‘আ করার সময় এটি বলে। এটি তার জন্য যাকাতস্বরূপ। [সহিহ ইবনে হিব্বান: ৯০৩, হাকিম: ৪/১৩০, মুসনাদে আবু ইয়ালা: ১৩৯৭; হাদিসটিকে হাকিম ও যাহাবি (রাহ.) সহিহ বলেছেন। হাইসামি (রাহ.) হাসান বলেছেন]
.
বিশেষ কোনো সংখ্যা নয়, যতবার ইচ্ছা পড়তে থাকবেন। যত পড়বেন তত লাভ।
.
❑ বিভিন্ন যিকর করা
.
র্যান্ডমলি পড়ার যে সকল যিকর আছে, সবই পড়তে পারেন এই রাতে। তবে, উত্তম হবে #সুবহানাল্লাহ্, #আলহামদুলিল্লাহ, #লা ইলাহা ইল্লাহ, #আল্লাহু আকবার এই বাক্যগুলো দিয়ে খুব বেশি পরিমাণে যিকর করা। সহিহ হাদিসে এসেছে, এগুলো আল্লাহ্ এবং তাঁর রাসূলের সর্বাধিক প্রিয় বাক্য।
.
আরো একটি অসাধারণ যিকর পড়তে পারেন
.
لاَ إِلٰهَ إِلاَّ اللّٰهُ وَحْدَهُ لاَ شَرِيْكَ لَهُ لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَىْءٍ قَدِيرٌ
.
অর্থ: আল্লাহ্ ব্যতীত কোনো সার্বভৌম সত্তা নেই। তিনি এক; তাঁর কোনো অংশীদার নেই। তাঁর জন্যই সকল প্রশংসা ও রাজত্ব; তিনি সকল বিষয়ে সর্বশক্তিমান।
.
এর মাধ্যমে নেকি লাভ, গুনাহ মাফ এবং দাস মুক্ত করার মতো বিরাট ফজিলত রয়েছে।
.
হাদিসে একটি বাক্যকে বলা হয়েছে জান্নাতের রত্নভাণ্ডার। সেটিও বেশি বেশি পড়তে পারেন—
.
ﻻَ ﺣَﻮْﻝَ ﻭَﻻَ ﻗُﻮَّﺓَ ﺇِﻻَّ ﺑِﺎﻟﻠَّﻪِ
.
অর্থঃ আল্লাহর সাহায্য ছাড়া (পাপ কাজ থেকে দূরে থাকার) কোনো উপায় এবং (সৎকাজ করার) কোনো শক্তি কারো নেই। [সহিহ বুখারি: ৪২০৬; সহিহ মুসলিম: ২৭০৪]
.
❑ জীবিত ও মৃত সকল মুমিনের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করা
.
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি মুসলিম পুরুষ ও মুসলিম নারীর জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে, প্রত্যেক মুসলিমের জন্য একটি করে সওয়াব আল্লাহ তার আমলনামায় লিখে দেন।” [তাবারানি, হাদিসটি সহিহ]
.
এই দু‘আটি পড়তে পারেন
.
ﺭَﺑَّﻨَﺎ ﺍﻏْﻔِﺮْ ﻟِﻲ ﻭَﻟِﻮَﺍﻟِﺪَﻱَّ ﻭَﻟِﻠْﻤُﺆْﻣِﻨِﻴﻦَ ﻳَﻮْﻡَ ﻳَﻘُﻮﻡُ ﺍﻟْﺤِﺴَﺎﺏُ
.
অর্থঃ হে আমাদের রব! আমাকে, আমার পিতা-মাতাকে এবং সকল ঈমানদারকে তুমি সেদিন ক্ষমা করে দিও, যেইদিন হিসাব কায়েম করা হবে। [সুরা ইব্রাহিম, আয়াত ৪১]
.
❑ কদরের রাতে পড়ার বিশেষ দু‘আটি বেশি বেশি পড়া
.
আয়িশা (রা.) বলেন, আমি বললাম, ‘হে আল্লাহর রাসূল! আমি যদি বুঝতে পারি, কোন রাতটি লাইলাতুল কদর, তাহলে ওই রাতে কী বলব?’ নবীজি বলেন, তুমি বলো—
.
اَللّٰهُمَّ إِنَّكَ عَفُوٌّ كَرِيمٌ تُحِبُّ الْعَفْوَ فَاعْفُ عَنِّيْ
.
অর্থ: হে আল্লাহ্! তুমি ক্ষমাশীল, মহানুভব! তুমি ক্ষমা করতে পছন্দ করো। অতএব, আমাকে ক্ষমা করে দাও। [তিরমিযি: ৩৫১৩, হাসান সহিহ]
.cld
◉◉◉◉◉◉◉◉◉►✪◄◉◉◉◉◉◉◉◉◉
.
❑ দু‘আ করা
.
পিরিয়ডকালে দু‘আ করতে কোনো অসুবিধা নেই। সুতরাং, উত্তম হবে—অজু করে লাইলাতুল কদরের মহান রজনীতে আন্তরিকভাবে দু‘আয় মনোনিবেশ করা। এই রাতে দু‘আ কবুল হয়। হাদিসে এসেছে, ‘‘দু‘আই ইবাদত।’’ [আবু দাউদ: ১৪৭৯, হাদিসটি সহিহ]
.
কোনো বিশেষ নিয়ম নয়, স্বাভাবিকভাবে দু‘আর নিয়ম-কানুন অনুসরণ করে দু‘আ করবেন।
.
❑ তাওবাহ-ইস্তিগফার পড়া
.
এই রাতের গুরুত্বপূর্ণ নেক আমল হলো আল্লাহর নিকট তাওবাহ্ ও ইস্তিগফার পড়া। ইস্তিগফারের যত বাক্য মুখস্থ আছে, সবই পড়বেন। পাশাপাশি একটি সহজ ও গুরুত্বপূর্ণ ইস্তিগফার বেশি বেশি পড়তে পারেন। সেটি হলো:
.
আয়িশা (রা.) বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মৃত্যুর আগে এই ইস্তিগফারটি অধিক মাত্রায় পড়তেন—
.
سُبْحَانَ اللّٰهِ وَبِحَمْدِهِ أَسْتَغْفِرُ اللّٰهَ وَأَتُوبُ إِلَيْهِ
.
অর্থ: আমি আল্লাহর প্রশংসাসহ পবিত্রতা ঘোষণা করছি। আল্লাহর নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করছি এবং তাঁর নিকট তাওবাহ্ করছি। [সহিহ মুসলিম, রিয়াদুস সালেহীন: ১৮৮৬]
.
এর পাশাপাশি তাওবাহর শর্তগুলো পূরণ করে অবশ্যই নিজের সমস্ত গুনাহ থেকে তাওবাহ্ করবেন। তাওবাহর তিনটি শর্ত হলো: কৃত গুনাহ স্বীকার করে সেসব আগে ছেড়ে দিতে হবে, নিজ অপরাধের জন্য অনুতপ্ত ও লজ্জিত হতে হবে এবং ভবিষ্যতে এসব গুনাহ আর না করার ব্যাপারে দৃঢ় প্রতিজ্ঞা করতে হবে। [ইমাম নববী, রিয়াদুস সালেহীন]
.
তাওবাহ্ করার ক্ষেত্রে উত্তম পদ্ধতি হলো, আগে দুই রাকাত নামাজ পড়া। তবে, এটি জরুরি নয়। যেহেতু হায়েয অবস্থায় নামাজ পড়া নিষিদ্ধ, সেহেতু শুধু তাওবাহ ও ইস্তিগফারের কিছু বাক্য পাঠ করে আন্তরিকভাবে দু‘আ করাই যথেষ্ট।
.
❑ রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উপর দরুদ পাঠ করা
.
সর্বোত্তম দরুদ হলো দরুদে ইবরাহিম। আমরা নামাজের শেষ বৈঠকে যে দরুদ পড়ি, সেটিই দরুদে ইবরাহিম। এর পাশাপাশি অন্যান্য মাসনূন (হাদিসের) দরুদও পাঠ করা যায়।
.
দুটো সহিহ দরুদ পড়তে পারেন।
.
اللهم صل على محمد، وعلى آل محمد
আল্লাহুম্মা সল্লি আলা মুহাম্মাদ, ওয়া 'আলা আ~লি মুহাম্মাদ। [নাসাঈ: ১২৯১; হাদিসটিকে সহিহ বলেছেন শায়খ আলবানি (রাহ.)]
.
اللهم صل على محمدٍ عَبْدِكَ وَرَسُوْلِكَ، وَصَلِّ عَلَى الْمُؤْمِنِيْنَ وَالْمُؤْمِنَاتِ، وَالْمُسْلِمِيْنَ وَالْمُسْلِمَاتِ
.
অর্থ: হে আল্লাহ! আপনি আপনি আপনার বান্দা ও রাসূল মুহাম্মাদের উপর রহমত বর্ষণ করুন। আরো রহমত প্রেরণ করুন সকল মুমিন নারী-পুরুষ ও সকল মুসলিম নারী-পুরুষের উপর।
.
হাদিসে এসেছে, যে-মুসলমানের দান-সাদাকাহ করার মতো কিছু নেই, সে যেন দু‘আ করার সময় এটি বলে। এটি তার জন্য যাকাতস্বরূপ। [সহিহ ইবনে হিব্বান: ৯০৩, হাকিম: ৪/১৩০, মুসনাদে আবু ইয়ালা: ১৩৯৭; হাদিসটিকে হাকিম ও যাহাবি (রাহ.) সহিহ বলেছেন। হাইসামি (রাহ.) হাসান বলেছেন]
.
বিশেষ কোনো সংখ্যা নয়, যতবার ইচ্ছা পড়তে থাকবেন। যত পড়বেন তত লাভ।
.
❑ বিভিন্ন যিকর করা
.
র্যান্ডমলি পড়ার যে সকল যিকর আছে, সবই পড়তে পারেন এই রাতে। তবে, উত্তম হবে #সুবহানাল্লাহ্, #আলহামদুলিল্লাহ, #লা ইলাহা ইল্লাহ, #আল্লাহু আকবার এই বাক্যগুলো দিয়ে খুব বেশি পরিমাণে যিকর করা। সহিহ হাদিসে এসেছে, এগুলো আল্লাহ্ এবং তাঁর রাসূলের সর্বাধিক প্রিয় বাক্য।
.
আরো একটি অসাধারণ যিকর পড়তে পারেন
.
لاَ إِلٰهَ إِلاَّ اللّٰهُ وَحْدَهُ لاَ شَرِيْكَ لَهُ لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَىْءٍ قَدِيرٌ
.
অর্থ: আল্লাহ্ ব্যতীত কোনো সার্বভৌম সত্তা নেই। তিনি এক; তাঁর কোনো অংশীদার নেই। তাঁর জন্যই সকল প্রশংসা ও রাজত্ব; তিনি সকল বিষয়ে সর্বশক্তিমান।
.
এর মাধ্যমে নেকি লাভ, গুনাহ মাফ এবং দাস মুক্ত করার মতো বিরাট ফজিলত রয়েছে।
.
হাদিসে একটি বাক্যকে বলা হয়েছে জান্নাতের রত্নভাণ্ডার। সেটিও বেশি বেশি পড়তে পারেন—
.
ﻻَ ﺣَﻮْﻝَ ﻭَﻻَ ﻗُﻮَّﺓَ ﺇِﻻَّ ﺑِﺎﻟﻠَّﻪِ
.
অর্থঃ আল্লাহর সাহায্য ছাড়া (পাপ কাজ থেকে দূরে থাকার) কোনো উপায় এবং (সৎকাজ করার) কোনো শক্তি কারো নেই। [সহিহ বুখারি: ৪২০৬; সহিহ মুসলিম: ২৭০৪]
.
❑ জীবিত ও মৃত সকল মুমিনের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করা
.
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি মুসলিম পুরুষ ও মুসলিম নারীর জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে, প্রত্যেক মুসলিমের জন্য একটি করে সওয়াব আল্লাহ তার আমলনামায় লিখে দেন।” [তাবারানি, হাদিসটি সহিহ]
.
এই দু‘আটি পড়তে পারেন
.
ﺭَﺑَّﻨَﺎ ﺍﻏْﻔِﺮْ ﻟِﻲ ﻭَﻟِﻮَﺍﻟِﺪَﻱَّ ﻭَﻟِﻠْﻤُﺆْﻣِﻨِﻴﻦَ ﻳَﻮْﻡَ ﻳَﻘُﻮﻡُ ﺍﻟْﺤِﺴَﺎﺏُ
.
অর্থঃ হে আমাদের রব! আমাকে, আমার পিতা-মাতাকে এবং সকল ঈমানদারকে তুমি সেদিন ক্ষমা করে দিও, যেইদিন হিসাব কায়েম করা হবে। [সুরা ইব্রাহিম, আয়াত ৪১]
.
❑ কদরের রাতে পড়ার বিশেষ দু‘আটি বেশি বেশি পড়া
.
আয়িশা (রা.) বলেন, আমি বললাম, ‘হে আল্লাহর রাসূল! আমি যদি বুঝতে পারি, কোন রাতটি লাইলাতুল কদর, তাহলে ওই রাতে কী বলব?’ নবীজি বলেন, তুমি বলো—
.
اَللّٰهُمَّ إِنَّكَ عَفُوٌّ كَرِيمٌ تُحِبُّ الْعَفْوَ فَاعْفُ عَنِّيْ
.
অর্থ: হে আল্লাহ্! তুমি ক্ষমাশীল, মহানুভব! তুমি ক্ষমা করতে পছন্দ করো। অতএব, আমাকে ক্ষমা করে দাও। [তিরমিযি: ৩৫১৩, হাসান সহিহ]
.cld
No comments:
Post a Comment