🙏যারা আল্লহ ও নাবী (সা:) কে বুঝে না এবং আল্লহর বানী/আদেশ সম্পর্কে অবগত নয় তাদের জন্য
কুরআন মাজীদের কিছু গুরুত্বপুর্ন আয়াতের সংক্ষিপ্ত বাংলা রুপ/অর্থ। পড়ে দেখুন অন্তর নড়েচড়ে উঠবে। আল্লহু আকবর।
👉তোমাদের মধ্যে যদি কেউ আল্লহ তায়ালা এবং তাঁর রসূলকে অমান্য করে, তার জন্যে রয়েছে জাহান্নামের আগুন, সেখানে তারা চিরকাল থাকবে।” (সূরা জ্বিন ২৩)
👉“ রসূল তোমাদের যা কিছু দেয় তা তোমরা গ্রহণ করো এবং সে যা কিছু নিষেধ করে তা থেকে বিরত থাকো, আল্লহ তায়ালাকেই ভয় করো; অবশ্যই আল্লহ তায়ালা কঠোর শাস্তিদাতা।” (হাশর ৭)
👉বলুন, যদি তোমরা আল্লহকে ভালবাস, তাহলে আমাকে অনুসরণ কর, যাতে আল্লহ ও তোমাদিগকে ভালবাসেন এবং তোমাদিগকে তোমাদের পাপ মার্জনা করে দেন। আর আল্লহ হলেন ক্ষমাকারী দয়ালু। [সুরা ইমরান: ৩১]
👉 বলুন, আল্লহ ও রসূলের আনুগত্য প্রকাশ কর। বস্তুতঃ যদি তারা বিমুখতা অবলম্বন করে, তাহলে আল্লহ কাফিরদিগকে ভালবাসেন না। [সুরা ইমরান: ৩২]
👉 আল্লহ এবং তার রসূলের আনুগত্য কর এবং পরস্পরে বিবাদ করো না। তাহলে তোমাদের মধ্যে দুর্বলতার সৃষ্টি হবে এবং তোমাদের অবস্থার অবনতি ঘটবে। (সূরা-আনফাল-৪৫-৪৬)
👉হে ঈমানদারগণ, আল্লহ ও তাঁর রসূলের নির্দেশ মান্য কর এবং শোনার পর তা থেকে বিমুখ হয়ো না।
আর তাদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না, যারা বলে যে, আমরা শুনেছি, অথচ তারা শোনেনা।
[আল কুরআন (৮); ২০,২১]
👉"যে আল্লহ্ ও তাঁর রসূলের আনুগত হবে, তিনি তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন।
(সুরা নিসা - ১৩)
👉 যে ব্যক্তি আল্লহ এবং তাঁর রসূলের নাফরমানি করবে এবং নির্ধারিত সীমালংঘন করবে,আল্লহ তাকে জাহান্নামে দাখিল করাবেন,সে তাতে চিরকাল থাকবে।
(সূরা আন-নিসা-১৪)
👉 হে ঈমানদারগণ, তোমরা আল্লহ্ আনূগত্য করো এবং রসূলের আনূগত্য করো এবং তোমদের মধ্যে যারা বিচারক (নির্দেশ দাতা) যদি তোমরা কোন বিষয়ের সিদ্ধান্ত গ্রহনে বিবাদে লিপ্ত হও - তাহলে উক্ত বিষয়টির ফায়সালা আল্লহ্ ও তাঁর রসূলের কাছে ন্যাস্ত করো।
(সূরা নিসা - ৫৯)
👉 যে রসূলের আনূগত্য করে, সে মূলত আল্লহর আনূগত্য করলো (সূরা নিসা - ৮০)।
👉 যারা আল্লহ ও তার রসূলের প্রতি অস্বীকৃতি জ্ঞাপনকারী তদুপরি আল্লহ ও রসূলের প্রতি বিশ্বাসে তারতম্য করতে চায় আর বলে যে, আমরা কিছু বিশ্বাস করি কিন্তু কিছু প্রত্যাখ্যান করি এবং এরই মধ্যবর্তী কোন পথ অবলম্বন করতে চায় । প্রকৃতপক্ষে এরাই সত্য প্রত্যাখ্যাকারী। আর যারা সত্য প্রত্যাখ্যানকারী তাদের জন্য তৈরী করে রেখেছি অপমানজনক আযাব। [সুরা নিসা: ১৫০-১৫১]
👉 "যারা আল্লহ ও তাঁর রসূলের অবাধ্য হয়, নিঃসন্দেহে (তাদের জন্য) আল্লহ শাস্তি অতি কঠোর। ( সূরা আনফাল - ১৩)
👉আল্লহ এবং তাঁর রসূলকে রাজী রাখাই অত্যাবশ্যক - যদি তারা মুমিন হয়ে থাকে।
(সুরা তওবা - ৬২)।
👉 তারা কি একথা অবগত নয় যে, যারা আল্লহ ও তাঁর রসূলের সাথে শত্রুতা করেছে- তাদের জন্য রয়েছে জাহান্নামের আগুন। (সূরা তওবা - ৬৩)
👉 কোন বিষয়ে আল্লহ ও তাঁর রসূল নির্দেশ দেয়ার পর ঐ বিষয়ে কোন ঈমানদার পুরুষ এবং কোন ঈমানদার নারীর ভিন্নমত পোষন করার অধিকার নেই। (সূরা আহযাব - ৩৬)।
👉 আর যারা আল্লহ ও তাঁর রসূলের অবাধ্য হবে - তারা স্পষ্ট গোমরাহীর মধ্যে পতিত হয়ে গিয়েছে।
( সুরা আহযাব - ৩৬)।
👉 যারা আল্লহ ও তাঁর প্রিয় রসূলকে কষ্ট দেয়, আল্লহ তাদেরকে দুনিয়া ও পরকালের লা'নত করবেন বা অভিশপ্ত করবেন। (সুরা আহযাব - ৫৭)।
👉 যারা আল্লহ ও তাঁর প্রিয় রসূলের বিরুদ্ধাচরন করেছে - তারা অপদস্ত হয়েছে। (সূরা - মুজাদালাহ্ - ৫)।
👉 হে প্রিয় রসূল, যারা আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাসী - এমন কাউকে আপনি আল্লহ ও তাঁর প্রিয় রসূলের বিরুদ্ধাচারণকারীর সাথে বন্ধুত্ব স্থাপনকারী রুপে পাবেন-না। (সূরা মুজাদালাহ্ - ২২)।
কুরআন মাজীদের কিছু গুরুত্বপুর্ন আয়াতের সংক্ষিপ্ত বাংলা রুপ/অর্থ। পড়ে দেখুন অন্তর নড়েচড়ে উঠবে। আল্লহু আকবর।
👉তোমাদের মধ্যে যদি কেউ আল্লহ তায়ালা এবং তাঁর রসূলকে অমান্য করে, তার জন্যে রয়েছে জাহান্নামের আগুন, সেখানে তারা চিরকাল থাকবে।” (সূরা জ্বিন ২৩)
👉“ রসূল তোমাদের যা কিছু দেয় তা তোমরা গ্রহণ করো এবং সে যা কিছু নিষেধ করে তা থেকে বিরত থাকো, আল্লহ তায়ালাকেই ভয় করো; অবশ্যই আল্লহ তায়ালা কঠোর শাস্তিদাতা।” (হাশর ৭)
👉বলুন, যদি তোমরা আল্লহকে ভালবাস, তাহলে আমাকে অনুসরণ কর, যাতে আল্লহ ও তোমাদিগকে ভালবাসেন এবং তোমাদিগকে তোমাদের পাপ মার্জনা করে দেন। আর আল্লহ হলেন ক্ষমাকারী দয়ালু। [সুরা ইমরান: ৩১]
👉 বলুন, আল্লহ ও রসূলের আনুগত্য প্রকাশ কর। বস্তুতঃ যদি তারা বিমুখতা অবলম্বন করে, তাহলে আল্লহ কাফিরদিগকে ভালবাসেন না। [সুরা ইমরান: ৩২]
👉 আল্লহ এবং তার রসূলের আনুগত্য কর এবং পরস্পরে বিবাদ করো না। তাহলে তোমাদের মধ্যে দুর্বলতার সৃষ্টি হবে এবং তোমাদের অবস্থার অবনতি ঘটবে। (সূরা-আনফাল-৪৫-৪৬)
👉হে ঈমানদারগণ, আল্লহ ও তাঁর রসূলের নির্দেশ মান্য কর এবং শোনার পর তা থেকে বিমুখ হয়ো না।
আর তাদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না, যারা বলে যে, আমরা শুনেছি, অথচ তারা শোনেনা।
[আল কুরআন (৮); ২০,২১]
👉"যে আল্লহ্ ও তাঁর রসূলের আনুগত হবে, তিনি তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন।
(সুরা নিসা - ১৩)
👉 যে ব্যক্তি আল্লহ এবং তাঁর রসূলের নাফরমানি করবে এবং নির্ধারিত সীমালংঘন করবে,আল্লহ তাকে জাহান্নামে দাখিল করাবেন,সে তাতে চিরকাল থাকবে।
(সূরা আন-নিসা-১৪)
👉 হে ঈমানদারগণ, তোমরা আল্লহ্ আনূগত্য করো এবং রসূলের আনূগত্য করো এবং তোমদের মধ্যে যারা বিচারক (নির্দেশ দাতা) যদি তোমরা কোন বিষয়ের সিদ্ধান্ত গ্রহনে বিবাদে লিপ্ত হও - তাহলে উক্ত বিষয়টির ফায়সালা আল্লহ্ ও তাঁর রসূলের কাছে ন্যাস্ত করো।
(সূরা নিসা - ৫৯)
👉 যে রসূলের আনূগত্য করে, সে মূলত আল্লহর আনূগত্য করলো (সূরা নিসা - ৮০)।
👉 যারা আল্লহ ও তার রসূলের প্রতি অস্বীকৃতি জ্ঞাপনকারী তদুপরি আল্লহ ও রসূলের প্রতি বিশ্বাসে তারতম্য করতে চায় আর বলে যে, আমরা কিছু বিশ্বাস করি কিন্তু কিছু প্রত্যাখ্যান করি এবং এরই মধ্যবর্তী কোন পথ অবলম্বন করতে চায় । প্রকৃতপক্ষে এরাই সত্য প্রত্যাখ্যাকারী। আর যারা সত্য প্রত্যাখ্যানকারী তাদের জন্য তৈরী করে রেখেছি অপমানজনক আযাব। [সুরা নিসা: ১৫০-১৫১]
👉 "যারা আল্লহ ও তাঁর রসূলের অবাধ্য হয়, নিঃসন্দেহে (তাদের জন্য) আল্লহ শাস্তি অতি কঠোর। ( সূরা আনফাল - ১৩)
👉আল্লহ এবং তাঁর রসূলকে রাজী রাখাই অত্যাবশ্যক - যদি তারা মুমিন হয়ে থাকে।
(সুরা তওবা - ৬২)।
👉 তারা কি একথা অবগত নয় যে, যারা আল্লহ ও তাঁর রসূলের সাথে শত্রুতা করেছে- তাদের জন্য রয়েছে জাহান্নামের আগুন। (সূরা তওবা - ৬৩)
👉 কোন বিষয়ে আল্লহ ও তাঁর রসূল নির্দেশ দেয়ার পর ঐ বিষয়ে কোন ঈমানদার পুরুষ এবং কোন ঈমানদার নারীর ভিন্নমত পোষন করার অধিকার নেই। (সূরা আহযাব - ৩৬)।
👉 আর যারা আল্লহ ও তাঁর রসূলের অবাধ্য হবে - তারা স্পষ্ট গোমরাহীর মধ্যে পতিত হয়ে গিয়েছে।
( সুরা আহযাব - ৩৬)।
👉 যারা আল্লহ ও তাঁর প্রিয় রসূলকে কষ্ট দেয়, আল্লহ তাদেরকে দুনিয়া ও পরকালের লা'নত করবেন বা অভিশপ্ত করবেন। (সুরা আহযাব - ৫৭)।
👉 যারা আল্লহ ও তাঁর প্রিয় রসূলের বিরুদ্ধাচরন করেছে - তারা অপদস্ত হয়েছে। (সূরা - মুজাদালাহ্ - ৫)।
👉 হে প্রিয় রসূল, যারা আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাসী - এমন কাউকে আপনি আল্লহ ও তাঁর প্রিয় রসূলের বিরুদ্ধাচারণকারীর সাথে বন্ধুত্ব স্থাপনকারী রুপে পাবেন-না। (সূরা মুজাদালাহ্ - ২২)।
No comments:
Post a Comment