ইবন উমর রাদিয়াল্লাহু তা‘আলা আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন,
«أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ -صلى الله عليه وسلم- نَهَى عَنِ الْقَزَعِ. قَالَ قُلْتُ لِنَافِعٍ وَمَا الْقَزَعُ قَالَ يُحْلَقُ بَعْضُ رَأْسِ الصَّبِىِّ وَيُتْرَكُ بَعْضٌ».
‘রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কাযা‘ থেকে বারণ করেছেন। তিনি বলেন, নাফে‘কে আমি জিজ্ঞেস করলাম, কাযা‘ কী? তিনি বললেন, বাচ্চার মাথার কিছু অংশ মুণ্ডানো আর কিছু অমুণ্ডিত রাখা’। [মুসলিম : ৩৯৫৯; বুখারী : ৫৪৬৫; ইবন মাজা : ৩৬২৭; আহমদ : ৪৯২৮।]
গ্রন্থঃ সূনান আবু দাউদ (ইফাঃ)
অধ্যায়ঃ ২৮/ চিরুনি করা (كتاب الترجل)
হাদিস নঃ ৪১৪৫
অধ্যায়ঃ ২৮/ চিরুনি করা (كتاب الترجل)
হাদিস নঃ ৪১৪৫
১৩. চুলের গোছা সম্পর্কে।
৪১৪৫. আহমদ ইব্ন হাম্বল (রহঃ) .......... ইব্ন উমার (রাঃ) থেক বর্ণিত। তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ‘কায্’ঈ’ থেকে নিষেধ করেছেন। আর ‘কায্’ঈ’ হ’লো- বাচ্চাদের মস্তক মুণ্ডনের পর মাথার উপরিভাগে কিছু লম্বা চুল রাখা।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
গ্রন্থঃ সহীহ বুখারী (ইফাঃ)
অধ্যায়ঃ ৬৪/ পোষাক-পরিচ্ছদ (كتاب اللباس)
হাদিস নঃ ৫৪৯৬
অধ্যায়ঃ ৬৪/ পোষাক-পরিচ্ছদ (كتاب اللباس)
হাদিস নঃ ৫৪৯৬
২৪০১. 'কাযা' অর্থাৎ মাথার কিছু চুল মুড়ে ফেলা ও কিছু অংশে চুল রেখে দেয়া
৫৪৯৬। মুহাম্মদ (রহঃ) ... ইবনু উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে কাযা থেকে নিষেধ করতে শুনেছি। রাবী উবায়দুল্লাহ বলেন, আমি জিজ্ঞাসা করলামঃ 'কাযা' কি? তখন আবদুল্লাহ (রাঃ) আমাদের ইশারা দিয়ে দেখিয়ে বললেনঃ শিশুদের যখন চুল কামান হয় তখন এই, এই জায়গায় চুল রেখে দেওয়া। এ কথা বলার সময় উবায়দুল্লাহ তার কপাল ও মাথার দু'পাশ দেখালেন। পুনরায় জিজ্ঞাসা করা হলঃ বালক ও বালিকার কি একই হুকুম? তিনি বললেনঃ আমি জানি না। এভাবে তিনি বালকের কথা বলেছেন। উবায়দুল্লাহ বলেনঃ আমি এ কথা পুনরায় জিজ্ঞাসা করলাম। তিনি বললেনঃ পুরুষ শিশুর মাথার সামনের ও পিছনের দিকের চুল কামান দোষনীয় নয়। আর (অন্য এক ব্যাখ্যা মতে) 'কাযা' বলা হয়, কপালের উপরে কিছু চুল রেখে বাকী মাথার কোথাও চুল না রাখা। অনুরুপভাবে মাথার চুল একপাশ থেকে অথবা অপর পাশ থেকে কাটা।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
No comments:
Post a Comment